গত ২রা অক্টোবর বিলাসবহুল ক্রুজ থেকে এনসিবির হাতে আটক হয় মোট ১৪ জন তরুণ-তরুণী। সেই তালিকায় সবচেয়ে হাই-প্রোফাইল নাম ছিল অবশ্যই শাহরুখ খান পুত্র আরিয়ান খান। প্রাথমিক জেরার পর উপযুক্ত প্রমাণের অভাবে ছেড়ে দেওয়া হয় ৬ জনকে। কিন্তু পরবর্তী সময়ে গ্রেফতার হন ৮জন।
আরিয়ানের পাশাপাশি ক্রুজ ড্রাগ কাণ্ডে চর্চায় থেকেছে যে দুই নাম, তা হল আরবাজ মার্চেন্ট ও মুনমুন ধামেচা। বলিউডের অন্দরের পরিচিত নাম মুনমুন। মুনমুনকে আটক করা হয়, তখন তাঁর কাছ থেকে ‘চরস’ পাওয়া গিয়েছে। কিন্তু মুনমুন কোথায় ড্রাগস লুকিয়ে ছিলেন তা জানলে চোখ কপালে উঠবে আপনার। স্যানিটারি প্যাডের ভিতর লুকানো ছিল সেই ড্রাগস পিল।
#AryanKhanDrugCase Drugs being recovered from sanitary pad from ship room of accused munmun
(Exclusive footage) #DrugsParty pic.twitter.com/V2gcZktVLT— gyanendra shukla (@gyanu999) October 9, 2021
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে সেই ভিডিয়ো যেখানে স্যানিটারি প্যাডের ভিতর থেকে ড্রাগস উদ্ধার করতে দেখা গিয়েছে এনসিবির আধিকারিকদের। কেন্দ্রীয় সংস্থার কথায়, এটি ক্রুজের ভিতর মুনমুনের যে রুম ছিল সেইখানে তোলা ভিডিয়ো, তল্লাশির সময় অভিযুক্তর ট্রলি ব্যাগের ভিতর থেকে পাওয়া স্যানিটারি প্যাডের ভিতর থেকে এনসিবির মহিলা আধিকারিকরা এই ড্রাগস উদ্ধার করে।
মুনমুনের বাবা মধ্যপ্রদেশের এক নামকরা বড় ব্যবসায়ী। কিন্তু দীর্ঘ সময় ধরেই দিল্লিতে থেকেছেন মুনমুন। ড্রাগস মামলার এই অভিযুক্ত যে পুরোদস্তুর ‘পার্টি লাভার’ তা স্পষ্টই বলে দেবে তাঁর ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইল। অর্জুন রামপাল থেকে বরুণ ধাওয়ান- একাধিক বলিউড তারকার সঙ্গে পার্টি করতে দেখা গিয়েছে মুনমুনকে।
যদিও গোটা বিষয়টিই মিথ্যে বলে দাবি করেছেন মুনমুনের ভাই। সংবাদ মাধ্যমের সামনে সিদ্ধার্থ ধামেচা বলেছেন, ‘এসব পুরোপুরি মিথ্যে। আমার বোনকে ফাঁসানো হচ্ছে। ‘