Nikah: SC to set up fresh 5-judge bench to hear pleas challenging polygamy and 'nikah halala' among Muslims

Nikah: মুসলিমদের চার বিয়ে কি বৈধ? খতিয়ে দেখতে পাঁচ ‘সুপ্রিম’ বিচারপতির নয়া বেঞ্চ

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

মুসলিম পুরুষদের মধ্যে বহুবিবাহ এবং নিকাহ্‌ হালালার যে প্রথা রয়েছে, তার সাংবিধানিক বৈধতা নতুন করে খতিয়ে দেখার সিদ্ধান্ত নিল দেশের সর্বোচ্চ আদালত। বৃহস্পতিবার এই উদ্দেশ্যে পাঁচ বিচারপতির নয়া সাংবিধানিক বেঞ্চ গঠনের কথা জানিয়েছে শীর্ষ আদালত। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি হিমা কোহলি এবং বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালার বেঞ্চ একটি জনস্বার্থ মামলার প্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছেন।

২০১৮ সালে একটি আবেদনের প্রেক্ষিতে বহুবিবাহ এবং নিকাহ্‌ হালালা প্রথার সাংবিধানিক বৈধতা খতিয়ে দেখতে সম্মত হয় শীর্ষ আদালত। ওই আবেদনে চ্যালেঞ্জ জানানো হয়েছিল মুসলিম পুরুষের একই সঙ্গে চার জন স্ত্রী থাকার অধিকারের বৈধতাকে। সেই সঙ্গে ‘নিকাহ্‌ হালালা’ প্রথাকেও ‘অসাংবিধানিক’ বলে দাবি করা হয় ওই আবেদনে। এই প্রথা অনুযায়ী, কোনও মুসলিম নারী যদি সেই পুরুষকে বিয়ে করতে চান, যাঁর সঙ্গে তাঁর একবার বিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছে, তা হলে আগে অন্য কোনও পুরুষকে বিয়ে করে তাঁর থেকে তালাক নিয়ে আসতে হবে।

আরও পড়ুন: Pune Accident : হাইওয়েতে হাড়হিম দুর্ঘটনা,একসঙ্গে দুমড়ে-মুচড়ে গেল ৪৮টি গাড়ি

এর পর সুপ্রিম কোর্ট বহুবিবাহ এবং নিকাহ্‌ হালালার সাংবিধানিক বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে দায়ের হওয়া আবেদনগুলির শুনানির উদ্দেশ্যে পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ গঠন করে। কিন্তু বিচারপতি ইন্দিরা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং বিচারপতি হেমন্ত গুপ্ত বেঞ্চ থেকে নিজেদের নাম প্রত্যাহার করায় কাজ শুরু করা যায়নি। এই পরিস্থিতিতে আইনজীবী অশ্বিনী উপাধ্যায় বেঞ্চ পুনর্গঠনের দাবিতে শীর্ষ আদালতে জনস্বার্থ মামলা করেছিলেন। সেই আবেদনে সাড়া দিয়েছে প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ।

বলা হয়ে থাকে যে, ইসলাম বহু বিবাহ বৈধ করেছে। কিন্তু এটি কিছুতেই শর্তহীন নয়। বরং ভরণপোষণ, আবাসন ও শয্যাযাপনের ক্ষেত্রে শতভাগ সমতাবিধান নিশ্চিত করা না গেলে একসঙ্গে একাধিক স্ত্রী গ্রহণ বৈধ নয়। পুরুষের ক্ষেত্রে একসঙ্গে একাধিক স্ত্রী গ্রহণের বৈধতা প্রসঙ্গে কোরআনের বক্তব্য এমন : ‘…তোমরা বিবাহ করবে নারীদের মধ্যে যাকে তোমার ভালো লাগে—দুই, তিন অথবা চার। আর যদি আশঙ্কা করো যে সুবিচার করতে পারবে না, তাহলে একজনকে (বিয়ে করো)…। ’ অর্থাৎ কুরআন স্পষ্টই এক বিয়ের পক্ষে।

আরও পড়ুন: Saddam Hussein: সাদ্দামের মতো চেহারা রাহুলের! মোদীর দাড়ি ‘টেনে’ বিজেপিকে জবাব কংগ্রেসের

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest