Dengue cases are increasing day By day in kolkata as well as West Bengal

Dengue: ভয়াবহ ডেং ২ সংক্রমণ মাথাচাড়া দিয়েই কপালে ভাঁজ স্বাস্থ্যকর্মীদের

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

চলতি মরসুমে ডেঙ্গি ক্রমেই বেড়ে চলেছে। এমনটাই গিয়েছিল ২০১৯-এ। যদিও এ বছর গোড়া থেকে দাপিয়ে বেড়াচ্ছিল ডেঙ্গির তুলনায় নিরীহ ডেং-৩ স্ট্রেন। কিন্তু স্বাস্থ্য দফতরের অভ্যন্তরীণ রিপোর্ট বলছে, ধীরে ধীরে জমি দখল করতে শুরু করেছে ডেং-২। ফলে ২০১৯-এর মতো ভয়াবহ অবস্থা ফেরার ইঙ্গিতে কাঁটা স্বাস্থ্যকর্তারা।

বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, ডেঙ্গির চারটি প্রজাতির মধ্যে তুলনায় নিরীহ ডেং-১ ও ডেং-৩। আর আগ্রাসী ও মারমুখী বেশি ডেং-২ ও ডেং-৪। এই দু’টি স্ট্রেন তাণ্ডব শুরু করলে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর বন্যা বয়ে যায়, দেখা যায় মৃত্যুমিছিলও। ঠিক যেমনটা দেখা গিয়েছিল ২০১৯ সালে। সে বছর আক্রান্তের সংখ্যা ২০ হাজার এবং মৃতের সংখ্যা ১০০ পেরিয়ে গিয়েছিল।

রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগম বলেন, ”পরিস্থিতির উপর নজর রাখা হচ্ছে। এ বছরেও ডেঙ্গির সেরোটাইপিং পরীক্ষা করানো হচ্ছে নাইসেড ও ট্রপিক্যালে। যাতে বোঝা যায়, ডেঙ্গির কোন স্ট্রেন কতটা সংক্রমণ ছড়াচ্ছে।”এখন দেখা যাচ্ছে, ডেং-৩ রয়েছে ৬০ শতাংশের কিছু বেশি। আর বাড়তে বাড়তে আগ্রাসী ডেং-২ হয়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ২০ শতাংশের কাছাকাছি। ডেং-১ ও ডেং-৪ স্ট্রেন পাওয়া গিয়েছে যথাক্রমে ৭ ও ৪ শতাংশের কাছাকাছি।

এক স্বাস্থ্যকর্তা বলেন, ২০১৯-এ ডেং-২ সবচেয়ে বেশি তাণ্ডব চালিয়েছিল। ২০২১-এ আবার দেখা গিয়েছিল, ডেং-৩ প্রজাতি বেশি সংক্রমণের নেপথ্যে। এ বছরও সেই ধারাই চলছিল। কিন্তু ধীরে ধীরে দেখছি, ক্রমেই জমি ফিরে পাচ্ছে ডেং-২। সেটাই চিন্তার। কারণ, ডেঙ্গি শক সিন্ড্রোম আর প্লেটলেট কাউন্টে পতন এই প্রজাতির ডেঙ্গি সংক্রমণে খুব বেশি দেখা যায়।

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest