প্রায় ৬ ঘণ্টা সিবিআই-এর নিজাম প্যালেসের দফতরে কাটিয়ে অবশেষে সেখান থেকে বেরিয়ে এলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নারদকাণ্ডে ফিরহাদ হাকিম-সহ সুব্রত মুখোপাধ্যায়, মদন মিত্র এবং শোভন
করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে বিপর্যস্ত গোটা দেশ। এই পরিস্থিতির জন্য সপ্তাহখানেক আগে কেন্দ্রের মোদি সরকারকেই দুষেছিলেন মহামারী বিশেষজ্ঞ শাহিদ জামিল (Shahid Jameel)।
সোমবার বেলা বাড়তেই নিজাম প্যালেসে হাজির হন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তারপরেই বাইরে জড়ো হতে থাকেন তৃণমূল কর্মী-সমর্থকরা। দলীয় পতাকা নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন তাঁরা। ভিতরে তত ক্ষণে মমতাও বসে পড়েছেন চেয়ারে।
রাজ্যপালকে কড়া আক্রমণ করে চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বলেন, আমরা চিঠিতে লিখেছি যে রাজ্যপাল যা করেছেন, এটা অত্যন্ত বেআইনি কাজ৷ সংবিধান যে কাজ করতে দেয় না, সেটাই তিনি করেছেন বিজেপি-র মুখপাত্র হিসেবে৷
আম্মান এবং বাগদাদ থেকে লন্ডন এবং বার্লিনে মানবতার পক্ষের হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভ করেছেন।
একই অভিযোগে অভিযুক্ত হওয়া সত্ত্বেও কেন বিজেপি নেতা মুকুল রায় এবং শুভেন্দু অধিকারীকে গ্রেফতার করা হল না, সেই প্রশ্ন তুলে সরব হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস৷
ফিরহাদদের গ্রেফতারির ঘটনায় ক্ষোভে ফুঁসছে তৃণমূল। BJP-র প্রতিহিংসাকে এর নেপথ্যে দায়ী করছে তাঁরা। তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায় বলেন (Sougata Roy) কথায়, এটা পুরোপুরি বিজেপির প্রতিহিংসা।
১৪ লাইনের কবিতা। তার ছত্রে ছত্রে বিদ্রুপ দেশের সরকারের প্রতি। সেই কবিতাতেই দেশকে ‘রামরাজ্য’ এবং প্রধামন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে পরোক্ষে ‘উলঙ্গ রাজা’ বলে মন্তব্য করে বিজেপির বিষ নজরে পড়লেন এক গুজরাতি কবি পারুল কক্কর।
মুকুল রায় কোথায়? শুভেন্দু অধিকারী কোথায়? তাঁদের কেন গ্রেফতার করা হয়নি? নারদকাণ্ডে ফিরহাদ হাকিম-সহ চার তৃণমূল নেতাকে গ্রেফতার করার নিয়ে এমনই প্রশ্ন তুলছে তৃণমূল কংগ্রেস।
এমনিতেই জয় গোস্বামী একটু অসুস্থ। সম্প্রতি সাহিত্যসভায় তাঁকে বিশেষ দেখা যায়নি। অন্তরালে থেকেই কাব্যচর্চায় মগ্ন তিনি।