Alcohol allegedly sells from Hotels in Bardhaman, 2 men sick suspect in spurious liquor incident

Burdwan: ভাতের হোটেলই ছিল মদের ঠেক! বিষমদ কাণ্ডে বাড়ল আক্রান্তের সংখ্যা

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

বর্ধমানে (Bardhaman) বিষমদ (spurious liquor) কাণ্ডে আরও বাড়ল আক্রান্তের সংখ্যা। শনিবার সকালে নতুন করে বেশ কয়েকজনের অসুস্থ হওয়ার খবর মিলেছে। বর্ধমানের খাগড়াগড় মাঠপাড়ায় শেখ বাপন ও শেখ বাপ্পা নামে দুই যুবক বিষমদ খেয়ে অসুস্থ হয়েছেন। বাপন বেসরকারি হাসপাতালে ও বাপ্পা ভর্তি আছেন সরকারি হাসপাতালে। দুজনেই বেশ অসুস্থ বলে হাসপাতাল সূত্রে খবর।

বিষমদ (spurious liquor) কাণ্ডে বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই উত্তাল বর্ধমান (Bardhaman)। এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় চারজনের মৃত্যু ঘটেছে বলে খবর। এই পরিস্থিতিতে শহর জুড়ে সমস্ত মদের দোকান বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে আবগারি দফতর। বিষমদ-কাণ্ডের পর প্রশ্ন উঠছে নির্দিষ্ট কোনও ব্র্যান্ডের মদ খেয়েই কি মৃত্যু হয়েছে? যদিও সরকারি ভাবে এ নিয়ে কিছু জানানো হয়নি। তবে স্থানীয় বাসিন্দারা দাবি করছেন, নির্দিষ্ট ব্র্যান্ডের মদেই ছিল গণ্ডগোল। তাদের প্রশ্ন, নির্দিষ্ট ব্যান্ডের ওই মদ বিক্রি হওয়ার কথা সরকার অনুমোদিত দোকান থেকে, কিন্তু তা না করে একাধিক অনুনমোদিত দোকানে ওই ব্র্যান্ডের মদ সহজেই পাওয়া যায়।

আরও পড়ুন: Nirmal Maji: মমতাকে সারদাদেবীর সঙ্গে তুলনা নির্মল মাঝির, ক্ষুব্ধ বেলুড় মঠ, পাশে নেই দলও

যে চার জন মারা গিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন, শেখ সুরবতি (৩৪), শেখ আমিন (৪৩), গৌতম দে (৪২) এবং চিন্ময় দে (৩৮)। এঁরা নিয়মিত মদ খেতেন বলে জানা গিয়েছে। যদিও শেষ দু’জনের পরিবার সে রকম কিছু স্বীকার করতে চাননি।

জিটি রোড ও  বর্ধমান শহরের ব্যস্ততম বড়বাজারেও বেশ কয়েকটি ভাতের হোটেলে মদ বিক্রি হত বলে জানা গিয়েছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, এইসব হোটেল থেকে দীর্ঘদিন মদ বিক্রি চলে। পুলিশকে জানিয়েও লাভ হয়নি। এখন দোকানগুলি বন্ধ করছে প্রশাসন। কিন্তু এত দেরিতে বন্ধ করে কী লাভ হবে! মাঝখান থেকে চার-চারটে তরতাজা প্রাণ চলে গেল। এই ঘটনায় বিরোধীদেরও তোপের মুখে পড়েছে তৃণমূলের জেলা নেতৃত্ব।

আরও পড়ুন: বাংলার বেশ কয়েকটি জেলায় ভয় ধরাচ্ছে নাইরোবি ফ্লাই, জানুন কি পরামর্শ চিকিৎসকদের

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest