US will hold its first in-person talks with senior Taliban leaders in Qatar’s capital

Taliban-US: দোহাতে তালিবানের সঙ্গে বৈঠকে আমেরিকা, সেনা প্রত্যাহারের পর প্রথম

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

উত্তর আফগানিস্তানের (Afghanistan) একটি মসজিদে আত্মঘাতী বোমা হামলার নিন্দা করেছে আমেরিকা (USA)। এই হামলায় প্রায় ৫৫ জন প্রাণ হারিয়েছেন। আমেরিকা (USA) এই ঘটনাকে দুর্ভাগ্যজন আখ্যা দিয়েছে এবং জানিয়েছে যে আফগানিস্তানের (Afghanistan) মানুষ এর তুলনায় ভাল আশা করেন।

হোয়াইট হাউসের (White House) প্রেস সেক্রেটারি Jen Psaki শুক্রবার তার দৈনিক সাংবাদিক সম্মেলনে জানিয়েছেন, “স্পষ্টতই, যে কোনও ক্ষতি একটি বিরাট ট্র্যাজেডি, এবং আমাদের হৃদয় সেই পরিবারগুলির জন্য রয়েছে যারা প্রিয়জনকে হারিয়েছেন”। তিনি আরও বলেন, “আমাদের আফগানিস্তানের (Afghanistan) বন্ধুরা যারা দেশ ছেড়ে বেরোতে চায় তাদেরকে সাহায্য করার জন্য আমরা অবশ্যই এই অঞ্চলের নেতাদের সাথে একসাথে কাজ চালিয়ে যাব। এই বিষয়ে কাজ চলছে”।

অন্যদিকে, আফগানিস্তান থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার পর তালিবানের সঙ্গে প্রথম বৈঠক করবে আমেরিকা। চলতি সপ্তাহেই কাতারের রাজধানী দোহাতে তারা তালিবানের শীর্ষ নেতাদের মুখোমুখি হবে। বিদেশি নাগরিক এবং সমস্যায় থাকা আফগানদের আফগানিস্তান ছাড়ার প্রক্রিয়া সহজ করার লক্ষ্য রেখেই হবে এই বৈঠক।

তবে কি নতুন শত্রুকে ধ্বংস করতে কি পুরনো শত্রুদের সঙ্গে হাত মেলাবে তালিবান (Taliban)? শনি ও রবিবার দোহায় মার্কিন-তালিবান বৈঠকের আগে জেহাদিদের তরফে উড়িয়ে দেওয়া হল সেই সম্ভাবনা। আগস্টে আফগানিস্তান (Afghanistan) থেকে মার্কিন সেনা সরিয়ে নেওয়ার পরে এই প্রথম সামনাসামনি বসতে চলেছে দুই প্রতিপক্ষ। বৈঠকের গতিপ্রকৃতির দিকে নজর থাকবে গোটা বিশ্বেরই।

তালিবানের দাবি, আইএসকে কাবু করতে আমেরিকার (US) সঙ্গে হাত মেলানোর কোনও প্রশ্নই নেই। সংবাদ সংস্থা এপিকে তালিবানের রাজনৈতিক মুখপাত্র জানিয়েছেন, আইএসের আক্রমণ যতই বাড়ুক না কেন, তাদের দমন করতে আমেরিকার সঙ্গে কোনও রকম সহযোগিতার পথে হাঁটবে না তারা।

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest