Another actress named Manjusha Neogi, who was also bidisha de's friend was found dead

Manjusha Neogi: বিদিশার ঘনিষ্ঠ বন্ধু অভিনেত্রী মঞ্জুষা নিয়োগীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার, শোকে চরম পদক্ষেপ?

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

বিদিশা দে মজুমদারের মৃত্যুর রেশ কাটতে না কাটতেই আরও এক মডেল-অভিনেত্রীর মৃত্যু সংবাদ। শুক্রবার সকালে পাটুলি (Patuli)থেকে উদ্ধার হল বিদিশার বান্ধবী মঞ্জুষা নিয়োগীর (Manjusha Neogi) ঝুলন্ত দেহ। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন মঞ্জুষা। জানা গিয়েছে, বিদিশার ভাল বন্ধু ছিলেন মঞ্জুষা। বৃহস্পতিবার বিদিশার মৃত্যুর খবর পেয়ে অত্যন্ত ভেঙে পড়েন তিনি।  দিনভর চাপা কষ্টে ছিলেন। শ্বশুরবাড়ি থেকে পাটুলিতে নিজের বাড়িতে চলে এসেছিলেন। এরপর রাতে সম্ভবত নিজের ঘরে আত্মঘাতী হন। শুক্রবার ভোরে বাড়ি থেকে ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। মেয়ের এহেন মর্মান্তিক পরিণতিতে হতবাক পরিবারের সদস্যরা। মায়ের কান্না বাঁধ মানছে না। বিদিশার জন্য শোকেই কি মেয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নিল? তা ভেবে কুলকিনারা পাচ্ছেন না কেউ।

মঞ্জুষা টলিউডে কাজ করছেন বহু দিন ধরেই। একটি টিভি চ্যানেলে ধারাবাহিকে অভিনয় করতেন। পাশাপাশি থিয়েটারেও অভিনয় করতেন তিনি। বিদিশার মৃত্যুর ঠিক দু’দিনের মাথায় তাঁর বন্ধু মঞ্জুষার অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনার মধ্যে কোনও যোগসূত্র আছে কি না, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

আরও পড়ুন: Pallavi Dey: সাগ্নিকের টাকা গিয়েছে পল্লবীর কাছে! ব্যাংক অ্যাকাউন্ট দেখতে গিয়ে মিলছে নয়া তথ্য

পরিবারের দাবি, বিদিশার মৃত্যুর ঘটনার পর থেকেই অবসাদে ছিলেন মঞ্জুষা। বারবারই ইঙ্গিত দিচ্ছিলেন তিনিও বিদিশার (Bidisha De Majumder) পথে হাঁটতে পারেন! কিন্তু, সত্যিই যে এহেন পদক্ষেপ নেবেন তা মানতে পারছেন না তাঁর পরিবার। এদিন কান্নায় ভেঙে পড়েছে তাঁর পরিবার। Manjusha Neogi -র মা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবারও মঞ্জুষা ফটোশ্যুট করতে গিয়েছিলেন। বাড়িতে ফিরেই ওই কাণ্ড ঘটান বলে দাবি তাঁর।

জানা গিয়েছে, Manjusha বিবাহিত ছিলেন। বৃহস্পতিবার মঞ্জুষার স্বামী তাঁকে নিতে এসেছিলেন। কিন্তু, যেতে নারাজ ছিলেন অভিনেত্রী। স্বামী ফের একই কথা বলায় অভিনেত্রী নাকি সুইসাইড করার হুমকি দেন। এমনটাই জানিয়েছেন মঞ্জুষার মা। তাঁর কথায়, “জামাই বলেছিল বাড়ি ফিরতে। কিন্তু, ও ফিরতে চায়নি। বলেছিল জোর করলে বিদিশার মতো কাণ্ড ঘটাবে! সত্যিই তা হবে ভাবিনি। আমি জামাইকে বলেছিলাম কিছুদিন এখানেই থাকুক।” তিনি আরও বলেন, “খাওয়াদাওয়া একেবারেই করত না। ডায়েট করত। জামাই বলত ঠিক করে খেতে। স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে।”

তিনি জামাইকে জানান, কিছুদিন মঞ্জুষাকে বাপের বাড়িতে থাকতে দিতে। এরপরেই চরম পদক্ষেপ নেন মঞ্জুষা। মৃতার মায়ের দাবি,পল্লবী দের সঙ্গেও যোগাযোগ ছিল অভিনেত্রীর। তাঁর মৃত্যুর প্রভাব পড়েছিল মেয়ের উপর, এমনটাই দাবি করছেন তিনি।

আরও পড়ুন: Bidisha Death: মৃত্যুর আগে বান্ধবীকে বৌ বলে সম্বোধন, বিদিশা কি সমকামী?

 

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest