Piles: Easy and effective home remedies to treat bleeding piles

Piles: পাইলসের সমস্যায় ভুগছেন? তাহলে এই নিয়মগুলি মেনে চলুন

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

সকালে উঠে শৌচালয়ের কাজ সারতে এতটাই সময় লাগে যে কাজে বেরোতে দেরি হয়ে যায়! এই সমস্যা কিন্তু অনেকেরই হয়। দিনের পর দিন এ ভাবে চলতে থাকলে তা শুধু মানসিক শান্তির ব্যাঘাতই ঘটায় না, শরীরেও বাসা বাঁধতে পারে পাইলস বা অর্শের মতো রোগ। এই সমস্যা কেবল বয়স্কদের নয়, কমবয়সিদের মধ্যেও দেখা যায় এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা। অথচ বেশির ভাগ মানুষের মনেই এ নিয়ে খোলাখুলি কথা বলতে এক ধরনের অস্বস্তি কাজ করে। ফলে রোগের প্রকৃতি আরও জটিল হতে থাকে। পুষ্টিবিদদের মতে, খাওয়াদাওয়ায় নিয়ন্ত্রণ আনলেই এই রোগের হাত থেকে রেহাই পাওয়া সম্ভব। কী খাবেন আর কী খাবেন না, রইল সেই হদিস।

সঠিক সময় রোগটি ধরা পড়লে বাড়িতেই সহজ উপায়ে সারিয়ে তোলা সম্ভব। প্রিস্টিন কেয়ারের সার্জারি বিভাগের চিকিৎসক ডাঃ সাজিত নায়ার তেমনই কয়েকটি উপায়ের কথা জানাচ্ছেন।

১. এপসম লবণ দিয়ে গরম জলে স্নান: টয়লেট সিটে বসানো যায় এমন একটি পাত্রে হালকা গরম জল নিয়ে তাতে এই লবণ মেশান‌। এরপর জলের সংস্পর্শে মলদ্বার কিছুক্ষণ রাখতে হবে। এতে ব্যথা থেকে অনেকটাই রেহাই মিলবে। বাথটাব থাকলে তার জলেও এই লবণ মিশিয়ে স্নান করা যেতে পারে।

২. বরফ দিয়ে রাখা: বরফের প্যাক পনেরো মিনিট ধরে মলদ্বারের সংস্পর্শে রাখুন। এতে সবচেয়ে বেশি আরাম পাওয়া যায়। ব্লিডিং পাইলস হলেও এই পদ্ধতি অনুসরণ করার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা।

৩. সাপ্লিমেন্ট: মল শক্ত থেকে নরম করার জন্য বেশকিছু‌ ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার বাজারে পাওয়া যায়। এর মধ্যে ইসবগুলের কথা প্রায় সবাই জানেন। ইসবগুল নিয়মিত খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য এড়ানো যায়। এটি নিয়মিত খেলে মল নরম হয়ে যায়। এতে মলত্যাগের সময় ব্যথা ও অস্বস্তি হয় না।

কী খাবেন?

১) দ্রবণীয় ফাইবার সমৃদ্ধ ফল ও শাকসব্জি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে। এগুলি নিয়মত খেলে অর্শরোগীদের কষ্ট অনেকটাই কমতে পারে। ফাইবার পেটের স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। তাই ডায়েটে পর্যাপ্ত মাত্রায় ফাইবার থাকছে কি না, সে বিষয়ে সতর্ক থাকুন।

২) জল কম খাওয়ার অভ্যাস অর্শের সমস্যা বাড়িয়ে দেয়। প্রচুর পরিমাণ জল খেতে হবে। পর্যাপ্ত জল শরীরে তরলের ভারসাম্য বজায় রাখে এবং কোষ্ঠ নরম করে।

৩) গোটা শস্য থেকে তৈরি বিভিন্ন খাদ্য খেতে পারেন। ঢেঁকিতে ছাঁটা চাল খেতে পারেন।

৪) বিভিন্ন প্রজাতির ডাল, কড়াইশুঁটি ও রাজমার মতো খাদ্য অর্শ রোগীদের জন্য আদর্শ।

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest