22 employees of Prashant Kishor’s I-PAC team detained in Agartala hotel

I-PAC Arrest : ত্রিপুরায় পুলিসি বাধার মুখে I-PAC, আই-প্য়াকের 22 সদস্য পাকড়াও, ‘ভয় পেয়েছে BJP’, তোপ Abhishek-এর

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

গেরুয়া রাজ্যে পুলিশের খপ্পরে পড়তে হল টিম পিকে-র 22 জন সদস্যকে ৷ ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলা থেকে এই 22 জনকে পাকড়াও করেছে সে রাজ্যের পুলিশ ৷ অভিযোগ, বৈধ অনুমতি ছাড়াই ত্রিপুরায় একটি সমীক্ষা চালাচ্ছিলেন তাঁরা ৷ এমনকী, ভুয়ো পরিচয় ভাঁড়িয়ে বিভিন্ন এলাকা থেকে তথ্য সংগ্রহেরও অভিযোগ উঠেছে ধৃতদের বিরুদ্ধে ৷ বিষয়টি জানাজানি হতেই এ নিয়ে টুইট করেন এ রাজ্যের তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্য়োপাধ্য়ায় (Abhishek Banerjee) ৷ যদিও তাঁর দাবি, 22 নয়, আই-প্যাকের 23 জন সদস্যকে গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছে ত্রিপুরায় ৷

আরও পড়ুন : উলট পুরান ! মমতার হাত ধরতেও রাজি বিমান ! কী বলল তৃণমূল?

ভোটকুশলী প্রশান্ত কিশোরের (Prashant Kishor) তত্ত্বাবধানেই কাজ করে আই-প্য়াক (Indian Political Action Committee) ৷ বিভিন্ন রাজ্য়ে সংশ্লিষ্ট কোনও রাজনৈতিক দলের হয়ে কাজের বরাত নেয় তারা ৷ ভোট সংক্রান্ত সমীক্ষা থেকে শুরু করে ক্লায়েন্টের হয়ে ভোটপ্রচার, সবকিছুই করেন টিম পিকে-র সদস্যরা ৷ উল্লেখ্য, একুশের বিধানসভা ভোটে পশ্চিমবঙ্গে মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়ের (Mamata Banerjee) তৃণমূল কংগ্রেসের প্রচারের দায়িত্বেও ছিল এই আই-প্য়াক ৷ ওয়াকিবহাল মহলের একাংশের মতে, বাংলায় মমতার হ্য়াট্রিকের পিছনে বড় ভূমিকা রয়েছে পিকে এবং তাঁর এই টিমের ৷

জানা গিয়েছে, রবিবার রাতে হোটেলে গিয়ে আইপ্যাকের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করে পুলিস। তাঁদের নথিপত্র খতিয়ে দেখা হয়। এরপর সোমবার সকালে গ্রাউন্ড রিসার্চের জন্য টিম বের হতে গেলে বাধা দেয় পুলিস। অভিযোগ, তাঁদের হোটেল থেকে বের হতে বাধা দেওয়া হয়। নথি ভেরিফিকেশনের কাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত হোটেলেই থাকতে বলা হয়। কেন এই ব্যবস্থা? পুলিসের পালটা যুক্তি, অতিমারির কারণে এই নজরদারি। I-PAC এর অভিযোগ এসে পৌঁছে গিয়েছে এ রাজ্যের তৃণমূল নেতৃত্বের কাছে। এবার দেশজুড়ে একুশে জুলাই পালন করেছে তৃণমূল। সেদিনও ত্রিপুরার বিজেপি সরকারের কাছে একই ধরনের অভিযোগে সরব হয়েছিল তৃণমূল। শাসকদলের অভিযোগ ছিল, ত্রিপুরাতে ২১ জুলাইয়ের কর্মসূচি বানচাল করেছে বিপ্লব দেবের সরকার। এবার I-PAC-এর প্রতিনিধিদের বাধা দেওয়ার অভিযোগ করছেন তাঁরা।

পুলিশ সূত্রে খবর, বেশ কিছুদিন ধরেই আই-প্য়াক সদস্যদের গতিবিধি নিয়ে তাদের কাছে নানা খবর আসছিল ৷ সূত্রের দাবি ছিল, রাজ্যের নানা অংশে আই-প্য়াকের অন্তত 50 জন সদস্য ছড়িয়ে পড়েছেন ৷ বিভিন্ন মানুষের সঙ্গে কথা বলছেন তাঁরা ৷ তার উপর ভিত্তি করে তথ্যভাণ্ডার বা ডেটাবেসও তৈরি করা হচ্ছে ৷ পুলিশের দাবি, ধৃতদের এই আচরণ সন্দেহজনক এবং বেআইনি ৷

এদিকে, তৃণমূলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ইতিমধ্যেই এই ঘটনার কথা মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়ের কানে পৌঁছেছে ৷ ধরপাকড়ের কথা অজানা নয় প্রশান্ত কিশোরেরও ৷ সূত্রের খবর, এক্ষেত্রে আই-প্য়াকের তরফে আইন মাফিকই পদক্ষেপ করা হবে ৷

আরও পড়ুন : Aishwarya Rai Bachchan: ঐশ্বর্য প্রেগনেন্ট? নতুন ছবিতে বাড়ছে জল্পনা

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest