Twitter is not linked to anti-national activities, the government has not filed an FIR, the Center said

দেশ বিরোধী কার্যকলাপের সঙ্গে টুইটার যুক্ত নয়, FIR করেনি সরকার, জানিয়ে দিল কেন্দ্র

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

টুইটারকে নিয়ে কতদিন সরগরম ছিল মিডিয়া।বিজেপির বহু নেতা টুইটারের বিরুদ্ধে সর ছিলেন। এমনকি কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকেও টুইটারের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি দিতে দেখা গিয়েছিল। কিন্তু এখন আবার নরম সুর শোনা গেল মোদী সরকারের গলায়।জানানো হয়েছে কোনও রকম দেশ বিরোধী কাজের সঙ্গে যুক্ত নয়। ‘পাবলিক অর্ডারে’র মাধ্যমে এই সোশ্যাল মিডিয়া সাইটের বিরুদ্ধে কোনও এফআইআরও দায়ের করা হয়নি। এক বিবৃতি প্রকাশ করে এমনটাই জানাল কেন্দ্র। কেন্দ্র আরও জানায়, পুলিশ কি করেছে তা রাজ্যের বিষয়। উল্লেখ্য, নয়া আইটি নিয়ম না মানা নিয়ে কেন্দ্রের সঙ্গে সংঘাতে জড়িয়েছে টুইটার। এই আবহে বেশ কয়েকটি মামলা রুজু হয়েছে টুইটারের বিরুদ্ধে। তবে সরকারের তরফে সরাসরি কোনও মামলা করা হয়নি। সব এফআইআরই অভিযোগের ভিত্তিতে হয়েছে।

টুইটারের বিষয়ে কেন্দ্রকে সংসদে প্রশ্ন করেছিলেন কংগ্রেসের রাজ্যসভার সদস্য D. Amee Yajnik। তাঁর প্রশ্নের প্রেক্ষিতেই লিখিত জবাব দেওয়া হয় কেন্দ্রের তরফে। আইটি এবং ইলেকট্রনিক্স মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর বলেন, ‘টুইটারের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া অভিযোগের তদন্ত করছে বিভিন্ন রাজ্যের পুলিশ। কেন্দ্রীয় আইটি এবং ইলেকট্রনিক্স মন্ত্রক এই সব অভিযোগ বা মামলার সঙ্গে কোনও ভাবেই যুক্ত নয়।’

আরও পড়ুন: ‘খেলরত্ন’ থেকে বাদ রাজীব গাঁধীর নাম, দেওয়া হচ্ছে ধ্যানচন্দের নামে, ঘোষণা মোদীর

পাশাপাশি কেন্দ্রের বিবৃতিতে আরও জানানো হয় যে টুইটার কোনও ভাবে এখনও পর্যন্ত দেশ বিরোধী কোনও কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত নয়। এর আগে গত কয়েকমাসে দুই বার ভারতের বিকৃত মানচিত্র প্রকাশ করার অভিযোগ ওঠে টুইটারের বিরুদ্ধে। জম্মু ও কাশ্মীর এবং লাদাখকে ভারতের বাইরে দেখানো হয় এই সোশ্যাল মিডিয়া সাইটের তরফে। এদিকে টুইটারে শিশু পর্নোগ্রাফি সংক্রান্ত কনটেন্ট রয়েছে বলেও অভিযোগ ওঠে। যার প্রেক্ষিতে দিল্লি পুলিশের কাছে অভিযোগও দায়ের করা হয়।

সম্প্রতি নতুন তথ্য ও প্রযুক্তি নিয়ম নিয়ে এই মার্কিন সংস্থার সঙ্গে কেন্দ্রের ঠোকাঠুকি লেগেই রয়েছে। উল্লেখ্য, নতুন তথ্য প্রযুক্তি নিয়ম মানতে চাইছিল না টুইটার। মার্কিন মাইক্রো ব্লগিং প্লাটফর্মের এই আচরণের তীব্র নিন্দা জানানো হয় কেন্দ্রের তরফে। আইনি রক্ষাকবচও হারায় টুইটার। এপর থেকে একের পর এক বিতর্ক পিছু করছে এই সংস্থার। এর আগে বিজেপি নেতা সম্বিত পাত্রের এক টুইটকে ‘ফ্ল্যাগ’ করার পর দিল্লি পুলিশ সংস্থার অফিসে অভিযান চালিয়েছিল।

আরও পড়ুন:  LIONEL MESSI : ২১ বছরের সম্পর্কের অবসান, বার্সা ছাড়লেন মেসি

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest