30.000 job is ready Mamta Banerjee claimed at Netaji Indoor stadium

রেডি ৩০ হাজার চাকরি’, ঘোষণা খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতার

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

বাংলায় কর্মসংস্থানের হার গোটা দেশের তুলনায় ভাল। প্রায়ই এই দাবি করেন মুখ্যমন্ত্রী। নিয়োগ সমন্ধে বৃহস্পতিবার স্টুডেন্ট ক্রেডিটস কার্ডের পরিষেবা প্রদান সংক্রান্ত এক অনুষ্ঠানে বড় ঘোষণা করেছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দাবি, ‘৩০ হাজার চাকরি রেডি, যেকোনও দিন নিয়োগপত্র দিয়ে দেব।’

বাংলা মেধায় সেরা। এখানকার ছেলে-মেয়েরা সিভিল সার্ভিসে জয়েন করুন চান মুখ্যমন্ত্রী। সেই কারণেই, রাজ্য সরকারের উদ্যোগে প্রত্যেক জেলায় IAS-IPS, WBCS-WBPS-এর জন্য কোচিং সেন্টার খোলা হয়েছে। UPSC-WBCS চাকরির জন্যও ট্রেনিং সেন্টার খোলা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার, নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে (Netaji Indoor Stadium) স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড বিলির অনুষ্ঠানে একথা জানান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)।

তিনি বলেন, রাজ্যে জেলায় IAS-IPS, WBCS-WBPS প্রয়োজন। বাংলার পড়ুয়াদের মেধা রয়েছে। প্রয়োজন সঠিক গাইডেন্সের। সেই কারণেই এই প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। একই সঙ্গে রাজ্যে কর্ম সংস্থানের বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রী জানান, ৩০ হাজার চাকরি হয়ে গিয়েছে। যে কোনওদিন আনুষ্ঠানিকভাবে ওই চাকরিগুলি বণ্টন করা হবে।

নেতাজী ইন্ডোর স্টেডিয়ামে সরকারি অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী বলেন ,বাংলার শিক্ষার মান অনেক উন্নত হয়েছে। তা বর্তমানে সিবিএসই, আইসিএসই’র সমান। নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড বিতরণের অনুষ্ঠানে এমনই দাবি করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (CM Mamata Banerjee)।

“আগে বাংলার ছেলেমেয়েদের সঙ্গে CBSE, ICSE বোর্ডের নম্বরের তফাৎ থাকত। উচ্চশিক্ষার সুযোগ পেত না। এখন ৮০-৯০ শতাংশ নম্বর পান। স্ট্যান্ডার্ড এক হয়ে গিয়েছে। বাংলার প্রাথমিক শিক্ষা সর্বশ্রেষ্ঠ। যাদবপুর ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় উচ্চশিক্ষায় এক নম্বরে। বাংলার মেধা সবচেয়ে গর্বের। স্নাতক হলেই আমাদের ছেলেমেয়েরা বিদেশে পড়ার সুযোগ পান।” তবে পড়ুয়াদের অনুরোধ, বিদেশে পাকাপাকিভাবে থাকার পরিকল্পনা করবেন না। বিদেশে পড়াশোনা শেষে বাংলায় ফিরে আসার আরজি তাঁর।

এই অনুষ্ঠানেও মমতা কেন্দ্রের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন। বলেছেন, ‘১০০ দিনের কাজের টাকা গত ৬ মাস ধরে বন্ধ, ইউজিসি-র টাকা অনেক জায়গায় দেয় না। পিএইচডি পড়ুয়া গ্রান্ট পাচ্ছেন না। বাংলার ঘর তৈরির টাকা পরিকল্পনা করে বন্ধ করেছে। এইসব টাকা রাজ্য থেকে তুলে নিয়ে যায় কেন্দ্র। কিন্তু ভাগের শতাংশ সঠিকভাবে দেয় না। রাজনৈতিক কারণে অর্থনৈতিক ব্লক করা হচ্ছে।’

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest