Mamata Banerjee: স্বাস্থ্যের উপর বাড়তি নজর, কব্জিতে ফিটনেস ট্র্যাকার পরে বিধানসভায় এলেন মুখ্যমন্ত্রী

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

বিধানসভায় নতুন অধিবেশনের সূচনা হল শুক্রবার। আর অধিবেশনের প্রথম দিনেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্বাস্থ্য সচেতন রূপ ধরা পড়ল ক্যামেরায়। এমনতেই স্বাস্থ্য সচেতন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রীর নিজের দাবি, গত ৩০ বছর ধরে ভাত খান না তিনি। ব্যস্তাতর চোটে দিনে একবেলা পরিপূর্ণ আহার করেন। তবে সময় বের করে প্রতিদিন নিয়মিত ট্রেড মিলে শরীর চর্চা করেন। তেলেভাজা অন্যদের খাওয়ালেও নিজে খান না। এহেন স্বাস্থ্য সচেতন মুখ্যমন্ত্রীর হাতে শুক্রবার দেখা গেল ফিটনেস ব্যান্ড।

বিধানসভা ভোটপ্রচারের সময় যদিও মমতার হাতে এই ফিটনেস ট্র্যাকার দেখা যায়নি। তখন মমতার বাঁ হাতে বাঁধা থাকত হলুদ রঙের সুতো। এখন সেই হাতেই ফিটনেস ট্র্যাকার পরছেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ মহল সূত্রে খবর, মমতা সব সময়েই স্বাস্থ্য নিয়ে সতর্ক। রোজ নিয়ম করে হাঁটেন তিনি। বাড়ি থেকে বেরোতে না পারলে ট্রেড মিলেই হেঁটে নেন। বিদেশ সফরে গিয়েও মুখ্যমন্ত্রীকে হাঁটতে দেখা গিয়েছে। শুধু তাই নয় স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে খাবার নিয়েও সচেতন তিনি। অনেকেই মনে করছেন মমতার কব্জিতে ফিটনেস ট্র্যাকার তাই অস্বাভাবিক কিছু নয়। তৃণমূল নেত্রী হয়তো স্বাস্থ্য নিয়ে আরও বেশি সচেতনতার জন্যই ওই ট্র্যাকার ব্যবহার করছেন।

আরও পড়ুন: ত্রিপুরায় BJP-র হাতে ‘আক্রান্ত’ বিরোধীরা! মানবাধিকার কমিশন কই, প্রশ্ন তৃণমূলের

একাধিক বিষয়ে কাজ করে ফিটনেস ট্র্যাকার। স্বাস্থ্য বিষয়ক একাধিক মেনু থাকে। কতটা হাঁটা হল, হার্ট বিট কত, শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি— স্বাস্থ্য সংক্রান্ত এ রকম একাধিক বিষয়ের পরিমাপ জানাতে থাকে এই ট্র্যাকার। এমনকি কতটা ঘুম হল, সে তথ্যও জোগায় এই যন্ত্র। এত রকমের সুবিধা থাকার জন্য অনেকেই এটি ব্যবহার করেন।

এর আগেও বেশ কয়েকবার মুখ্যমন্ত্রীর হাতে ফিটনেস ব্যান্ড দেখা গিয়েছে। ২৮ জুন নবান্ন থেকে সাংবাদিক বৈঠক করার সময় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাতে ছিল ফিটনেস ব্যান্ড। ২৪ জুনও দেখা মিলেছিল মমতার ফিটনেস ব্যান্ডের। নির্বাচনের সময় থেকেই চিকিৎসকদের নজরদারিতে রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। চিকিৎসকদের বেঁধে দেওয়া বেশ কিছু বিধিনিষেধ মেনে চলতে হচ্ছে তাঁকে। মনে করা হচ্ছে চিকিৎসকের পরামর্শেই হয়ত তিনি এই হেল্থ ব্যান্ড ব্যবহার করছেন। পাশাপাশি থাকতে পারে ২০২৪ সালের আগে সুস্থ থাকার তাগিদ।

আরও পড়ুন:  ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে খাক মিনি জয়া সিনেমা হল, আহত ২

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest