বহু বদল। বহু চমক। মন্ত্রীসভাকে ঢেলে সাজালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিরাট দায়িত্ব পেলেন ফিরহাদ হাকিম, ব্রাত্য বসুরা। দায়িত্ব বদল হল পার্থ চট্টোপাধ্যায়দের। দেখে নেওয়া যাক কোন গুরুদায়িত্বে কে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় : স্বরাষ্ট্র, কর্মীবর্গ, স্বাস্থ্য, ভূমি ও ভূমি সংস্কার, তথ্য ও সংস্কৃতি এবং উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দফতর।
অমিত মিত্র : অর্থ, পরিকল্পনা এবং পরিসংখ্যান দফতর।
পার্থ চট্টোপাধ্যায় : শিল্প, বাণিজ্য, তথ্যপ্রযুক্তি ও বৈদ্যুতিন এবং সংসদ বিষয়ক দফতর।
ব্রাত্য বসু : স্কুলশিক্ষা এবং উচ্চশিক্ষা।
আরও পড়ুন: দিল্লি দাঙ্গায়, হাথরসে কেন্দ্রীয় দল যায়নি, কিন্তু বঙ্গে শপথ নেওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই চলে এল: মমতা
জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক : বন এবং অপ্রচলিত ও পুনর্নবীকরণ শক্তি দফতর।
সুব্রত মুখোপাধ্যায় : পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দফতর।
বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা – সুন্দরবন বিষয়ক দফতর।
মানসরঞ্জন ভুঁইয়া – জলসম্পদ বিকাশ ও উন্নয়ন।
সৌমেনকুমার মহাপাত্র – জলসেচ ও জলপথ পরিবহন।
মলয় ঘটক – আইন দফতর।
অরূপ বিশ্বাস – শক্তি, যুবকল্যাণ ও ক্রীড়া।
উজ্জ্বল বিশ্বাস – কারা দফতর।
অরূপ রায় – সমবায়।
সাধন পান্ডে – ক্রেতা সুরক্ষা ও স্বনির্ভর গোষ্ঠী।
রথীন ঘোষ – খাদ্য।
ফিরহাদ হাকিম – পরিবহন ও আবাসন।
চন্দ্রনাথ সিনহা – ক্ষুদ্র, ছোটো ও মাঝারি এবং বস্ত্র দফতর।
শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় – কৃষি।
শশী পাঁজা – শিশু ও নারীকল্যাণ।
গুলাম রব্বানি – সংখ্যালঘু বিষয়ক ও মাদ্রাসা শিক্ষা।
জাভেদ খান – বিপর্যয় মোকাবিলা।
স্বপন দেবনাথ – প্রাণীসম্পদ দফতর।
সিদ্দিকুল্লা চৌধুরী – গণশিক্ষার প্রসার ও গ্রন্থাগার।
বিপ্লব মিত্র – কৃষি বিপণন।
পুলক রায় – জনস্বাস্থ্য ও কারিগরি।
আরও পড়ুন: ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা সংক্রমিত প্রায় সাড়ে ১৯ হাজার, ঊর্ধ্বমুখী সুস্থতার হার