এখন ইন্টারনেটের দৌলতে এক ক্লিকেই জোগাড় হয়ে যাচ্ছে ভারচুয়াল বন্ধুবান্ধব। করা যাচ্ছে মন আদানপ্রদান। এছাড়াও মেটানো যাচ্ছে যৌন চাহিদাও। অবাক হচ্ছেন? আপনি যতই অবাক হোন
মোবাইলে লাস্যময়ী তরুণীর খোলামেলা ছবি চোখের সামনে, নীরস বাজেট শুনতে কি আর মন চায়? মন চায়নি থাইল্যান্ডের (Thailand) এমপি রনথেপ অনুওয়াতের। তিনি তাই বাজেটের মাঝেও
সেক্স (sex)। সাধারণ একটি অভ্যেস। কিন্তু তা নিয়ে খোলাখুলি কথা বলা যেন এখনও অপরাধ। অন্তত ভারতীয় সমাজে এ চিত্র স্বাভাবিক। সে কারণেই একদিকে যেমন সেক্স
প্রচন্ড গরমের (summer) কারণে মন মেজাজ এমনিতেই খিটখিটে হয়ে যেতে সময় লাগে না। আর তার প্রভাব গিয়ে পড়ে সব কিছুর উপরেই। এমনকী তখন ভালোবাসতে (sex)
সবাই বলে যে কোনও সম্পর্কের ভিত গড়তে ছোট ছোট পদক্ষেপই যথেষ্ট। কারণ এই টাইনি স্টেপসই সম্পর্কের ভিত মজবুত করে। সেই দিক থেকে দেখতে গেলে কথাটা
প্রত্যেক মহিলাই চান যে তাঁর সঙ্গী তাঁকে আদরে-আদরে ভরিয়ে দিন। নানা রকম সেক্স পজিশনও ট্রাই করেন তাঁরা নিজের যৌন জীবনে (sexual life) একটু বৈচিত্র্য নিয়ে
সম্পর্ককে আরও রোমান্টিক করে তুলতে বা ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশের খাতিরে শুধু নয়, বরং শরীরকে চাঙ্গা রাখতে প্রতিদিন শারীরিক মিলনের প্রয়োজন রয়েছে। সম্প্রতি প্রকাশিত বেশ কিছু স্টাডিতে
যৌনতা দৈনন্দিনের অত্যন্ত স্বাভাবিক ও সাধারণ একটি ঘটনা। কিন্তু তা নিয়ে ফিসফাস করেই অনেক সময় তাকে অস্বাভাবিক করে তোলার প্রবণতা দেখা যায়। বিভিন্ন ভুল ধারণাও
যৌন মিলনের আদর্শ সময় কখন, এ প্রশ্নের উত্তর ঘিরে আজও নানা মুনির নানা মত প্রচলিত রয়েছে। তবে আধুনিক বিজ্ঞানের মতে, সম্পর্ককে সুখী করে তুলতে এবং
যাঁরা নীল ছবি দেখতে অভ্যস্ত, তাঁরা হয়তো সেই ধরনের ছবি দেখে ‘থ্রিসাম’ অথবা ‘গ্রুপ সেক্স’ ইত্যাদি শব্দবন্ধগুলির সঙ্গে পরিচিত হন। কিন্তু সমাজবিদ্যা অথবা ইতিহাস নিয়ে