করোনাকে নো পরোয়া! বিরিয়ানি কিনতে ভোর ৪ টেয় দৌড়, লাইন পড়ল প্রায় ১.৫ কিমি

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

ধোঁয়া ওঠা বিরিয়ানির লোভ ছাড়া যায়! থাক না করোনার (CoronaVirus) আতঙ্ক। অত পরোয়া করার কী আছে! লম্বা চালের সুগন্ধ, নরম তুলোর মতো মাংসের লোভ কি ত্যাগ করা যায়? জিভের চরম সুখই তো শেষ কথা। এমনটাই বোধহয় মনে করেন কর্ণাটকের (Karnataka) কিছু বাসিন্দা।

আলোও ফোটেনি। তার আগেই লাইন দিয়েছিলেন। বলা তো যায় না, স্বাদের বিরিয়ানি কখন শেষ হয়ে যায়। অবশেষে ঘণ্টা আড়াই লাইন দেওয়ার পর হাতে বিরিয়ানি নিয়ে বেরোলেন। সঙ্গে মুখে চওড়া হাসি। বেঙ্গালুরুর হোসকোটে বিখ্যাত বিরিয়ানির ‘আনন্দ দম বিরিয়ানি’-র সামনে দাঁড়ানো প্রত্যেক বিরিয়ানিপ্রেমীর একই অবস্থা। কেউ দু’ঘণ্টা লাইন দিয়েছেন, কেউ আবার তিন ঘণ্টা লাইন দিয়ে সকাল-সকাল বিরিয়ানি নিয়ে যাচ্ছেন। আর তা শুধু একদিন নয়, প্রতিদিন আলো ফোটার আগেই সেই ভিড় চোখে পড়ে। লকডাউনের বিধিনিষেধ শিথিল হওয়ার পর আবারও সেই চেনা ভিড় ধরা পড়েছে।

আরও পড়ুন: ‘সাম্প্রদায়িক রং চড়াচ্ছে একটি রাজনৈতিক দল’, পাগড়ি খোলা বিতর্কে টুইট নবান্নের

 

রবিবার সকালে বৃষ্টি মাথায় নিয়ে প্রায় দেড় কিলোমিটার লম্বা লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন এক যুবক। তিনি বলেন, ‘বিরিয়ানির জন্য প্রায় ১.৫ কিলোমিটারের লাইন পড়েছে। তবে খাবার অত্যন্ত সুস্বাদু। যা দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষাকে সার্থক করে।’ অপর এক ক্রেতা বলেন, ‘আমি প্রায় দু’ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে আছি। এখানে আমার এটাই প্রথমবার। এখানকার নাম বহুবার শুনেছি। সোশ্যাল মিডিয়াজুড়ে এই দোকানের পরিচিতি আছে এবং অনেক ফুড ব্লগাররাও এই দোকানের বিরিয়ানিতে মুগ্ধ।’

আর বিরিয়ানির সেই চাহিদায় মুগ্ধ দোকানের মালিক। তিনি বলেন, ‘প্রায় ২২ বছর আগে আমরা দোকানটি খুলেছিলাম। আমরা দিনে ১,০০০ কিলোগ্রামের বেশি বিরিয়ানি বিক্রি করি।’

আরও পড়ুন: রসাল, গোল পেঁয়াজের ছবিতে যৌন আবেদন খুঁজে পেল ফেসবুক! সরিয়ে দেওয়া হল পোস্ট

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest