Mamata Thakur: shantanu thakur allegedly attacked on rajya sabha mp mamata thakurs residence

Mamata Thakur: মমতাবালার বাড়িতে ‘হামলা’, তালা ভেঙে বড়মার ঘর ‘দখল’ শান্তনুর

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

রবিবার সন্ধ্যায় বীণাপাণি দেবীর মন্দিরকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়িয়েছিল। মমতাবালা ঠাকুরের অভিযোগ, বড় মা বীণাপাণি দেবীর মন্দির জোর করে শান্তনু ঠাকুরের নিরাপত্তায় থাকা কেন্দ্রীয় বাহিনী দখল করে নিয়েছে। শুধু তাই নয়, বেশ কয়েকজন ভক্তদের মারধরও করা হয়েছে বলে অভিযোগ। তারপরই তৃণমূলের তরফ থেকে এই ভিডিও দেওয়া হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।

তৃণমূলের X হ্যান্ডেলে পোস্ট করা ভিডিওয় দেখা গিয়েছে, একটি হাতুড়ি দিয়ে কোলাপসিবল গেট ভাঙার চেষ্টা করছেন শান্তনু ঠাকুর। সঙ্গে রয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। এছাড়া আরও অনেকেই তাঁকে দরজাটি ভাঙতে সাহায্য করছে। তৃণমূলের অভিযোগ, মমতাবালা ঠাকুরের বাড়িতে চড়াও হওয়া সকলের হাতেই রয়েছে ধারালো অস্ত্রশস্ত্রও। অভিযোগ, বড়মা বীণাপানি দেবীর ঘর দখল করতেই হামলা শান্তনুর। দরজা ভেঙে ঘর দখল করে আপাতত ভিতরে বসে রয়েছেন শান্তনু ঠাকুর, তাঁর ভাই-সহ পরিবারের লোকজনেরা।

বিষয়টি নিয়ে মমতা বালা ঠাকুর জানান, মতুয়াদের আবেগে আঘাত করে বড়মার ঘর ভেঙে প্রধানমন্ত্রীর লোকসভা প্রার্থী শান্তনু ঠাকুর, সুব্রত ঠাকুর সঙ্গে বাবা মঞ্জুল কৃষ্ণ প্রবেশ করে। তাঁর কথায়, ‘বাজে মন্তব্য করে সঙ্গে মেরে ফেলার হুমকিও দেয়। উনি আস্তে পারতেন ভালো ভাবে বড়মার ঘরে, যে দরজা সব সময় বন্ধ থাকে, সেটা ভেঙে ঢোকার প্রয়োজন ছিল না।’  মমতা বালার কটাক্ষ, যেখানে প্রধানমন্ত্রী সন্দেশখালির গল্প করে নারী সুরক্ষা নিয়ে কথা বলছেন, সেখানে তাঁরই এক প্রতিমন্ত্রী বর্তমান লোকসভার প্রার্থী এরকম কাণ্ড ঘটাচ্ছেন। তাঁর এই কীর্তিকে ধিক্কার জানাই। আজ কোথায় এক বিধবা নারীর সুরক্ষা? মতুয়াদের হাতে ছেড়ে দিলাম এর বিচার ব্যবস্থা।

বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুর বলেন, ‘ওই ঘরের সঙ্গে আমার ছোটবেলার স্মৃতি জড়িত। দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে ওই ঘর দখল করে রাখা হয়েছিল। কেন আমাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে? আমি মুখ্যমন্ত্রীর কাছে জবাব চাই।’

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest