Watch: "Stupid Son Of A B****" - Biden Caught On Hot Mic Mocking Reporter

মেজাজ হারিয়ে সাংবাদিককে জনসমক্ষেই কুৎসিত গালাগালি দিয়ে বিতর্কে Joe Biden

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

মেজাজ হারালেন মার্কিন (US) প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden)। এক সাংবাদিকের প্রশ্নের উত্তরে নিজের উপরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রীতিমতো কুরুচিকর গালাগাল দিতে দেখা গেল তাঁকে। যা নিয়ে প্রবল বিতর্ক ঘনিয়েছে।

সোমবার মার্কিন প্রেসিডেন্টকে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে প্রশ্ন করেন ফক্স নিউজের সাংবাদিক পিটার ডুসি।সেখানে মুদ্রাস্ফীতিই ছিল আলোচ্য বিষয়। এই পরিস্থিতিতে ক্রেতাদের সাহায্যার্থে একটি আইন প্রণয়ন নিয়ে কথা চলছিল। সেই সময়ই ‘ফক্স নিউজে’র পিটার ডুকি নামের এক সাংবাদিক বাইডেনকে খোঁচা দিয়ে জানতে চেয়েছিলেন মুদ্রাস্ফীতির সঙ্গে কোনও রাজনৈতিক উদ্দেশ্য আছে কিনা। তাতেই মেজাজ হারান বর্ষীয়ান বাইডেন। তিনি পালটা ব্যাঙ্গ করেন, ”তার চেয়েও বড় অ্যাসেট- আরও বেশি মুদ্রাস্ফীতি।” এরপরই রীতিমতো ছাপার অযোগ্য ভাষায় গালাগালিও দেন তিনি।

আরও পড়ুন: New York Fire: নিউ ইয়র্কে বহুতল আবাসনে আগুন, ৯ শিশু-সহ ১৯ জনের মৃত্যু

সেই প্রসঙ্গে ডুসি হেসে উড়িয়ে দিয়ে বলেছেন, “ক্যাবিনেট বৈঠকের নির্যাস নিয়ে বলছিলেন প্রেসিডেন্ট। তখন সাংবাদিকদের মধ্যে কেউ একজন রাশিয়া নিয়ে প্রশ্ন ছুঁড়ে দেন। তাতেই হয়তো মেজাজ গরম করে ফেলেছেন প্রেসিডেন্ট।”

তাঁর ওই মন্তব্য ধরা পড়ে যায় মাইক্রোফোনে। ভিডিওয় স্পষ্ট দেখা গিয়েছে তাঁকে ওই কথা বলতে। ডুসি অবশ্য পরে জানান, প্রেসিডেন্ট বাইডেন পরে তাঁকে ফোন করেন এই ঘটনার পর। বাইডেন ফোনে তাঁকে বলেছেন, “কোনও ব্যক্তিগত বিষয় নয়, কিছু মনে কোরো না, বন্ধু।” ফোনে তাঁদের দুজনের বার্তালাপ মজাতেই হয়েছে বলে বিষয়টি হাল্কা করে দেন ফক্স নিউজের সাংবাদিক।

এদিকে গত সপ্তাহেও ওই সাংবাদিকের সঙ্গে খটামটি লেগেছিল বাইডেনের। মার্কিন প্রেসিডেন্ট খোঁচা মেরে ডুকিকে বলেছিলেন, ”আপনি সব সময়ই সুন্দরতম প্রশ্নগুলি করেন।” উত্তরে ডুকি জানান, তাঁর কাছে এমন প্রশ্ন আরও রয়েছে। যা শুনে বাইডেনের জবাব, ”আমি জানি আপনার কাছে আছে। তবে সেগুলি আমার কাছে অর্থহীনই।”

প্রসঙ্গত, আমেরিকায় মুদ্রাস্ফীতি খুব বড় সমস্যা হয়ে উঠেছে। প্রায় চার দশকের রেকর্ড ভেঙেছে তা। স্বাভাবিক ভাবেই সমস্যার মোকাবিলা করতে ব্যস্ত বাইডেন প্রশাসন।

আরও পড়ুন: কাজ বলতে ধনীদের হয়ে লাইন দেওয়া ! আয় দিনে ১৬ হাজার

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest