Lockdown Look: গালভরা সাদা দাড়ি, কমেছে ওজন, চেনা দায় গাভাসকারকে

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

ওয়েব ডেস্ক: একমুখ সাদা দাড়ি, চুল উসকো-খুসকো, মুখে ক্লান্তির ছাপ। লকডাউনে অলস জীবনে খানিকটা ওজনও কমে গিয়েছে লিটল মাস্টারের। অনলাইনে এক সাক্ষাত্‍কারে নিজেই জানালেন এ কথা।

ক্রিকেটার হিসেবে বরাবরই ক্লিন শেভ, কেতাদুরস্ত জামা-প্যান্ট পরে দেখা গিয়েছে তাঁকে। খেলা ছাড়ার পরেও সবসময় ফিটফাট থাকতেই পছন্দ করেন তিনি। এহেন সুনীল গাভাসকার নাকি লকডাউনে খুবই অলস জীবন কাটাচ্ছেন। এতটাই অলস যে গালে এক মুখ পাকা দাড়ি হওয়া সত্ত্বেও তা কাটেননি তিনি। এমনকি ওজনও নাকি বেশ খানিকটা কমে গিয়েছে তাঁর। নিজেই সেই কথা জানিয়েছেন লিটল মাস্টার।

সোমবার এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময় এক চেহারায় দেখা যায় তাঁকে। অনলাইনে হয় কথোপকথন। সেখানেই দেখা যায় এক গাল পাকা দাড়ি হয়েছে তাঁর। অলস জীবন কাটাচ্ছেন তিনি। সকালে দেরি করে উঠছেন। খাওয়া দাওয়াও কম হচ্ছে। যার জেরে ওজন গেছে কমে।

সাক্ষাৎকারে গাভাসকার বলেন, “আমি এই সময়টা খুব সহজে নিচ্ছি। দেরিতে ঘুম থেকে উঠছি। খাবারও কম খাচ্ছি। সন্ধ্যায় ছাদে একটু হাঁটাহাঁটি করি। আমি আপনাদের বলতে পারি যে আমি নিজেই আমার ওজন দেখে অবাক হয়েছে গিয়েছি। ৫০ বছর আগে আমার প্রথম টেস্ট সিরিজের সময় আমার যা ওজন ছিল, এখন তার থেকে মাত্র ৩০০ গ্রাম বেশি ওজন আমার। অবশ্য এটা ঠিক, এই সময় ডায়েটেও বদল হয়েছে। পরিশ্রম কম হওয়ায় খাওয়া কম হচ্ছে। কিছুটা সময় আবার টিভি দেখে কাটাচ্ছি। সব মিলিয়ে বাড়িতে থাকতে আমার বেশ ভাল লাগছে।”

আরও পড়ুন: ম্যাচ ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব বোর্ডকে না জানানোর শাস্তি, তিন বছরের জন্য নির্বাসিত উমর আকমল

লকডাউন হলেও অবশ্য পরিবারের সবাইকে একসঙ্গে পাননি গাভাসকার। তার জন্য একটু দুঃখ মনে। কিন্তু তাঁদের সঙ্গে ভিডিও কলে কথা বলে সময় কাটছে। লিটল মাস্টার বলেন, “এই সময় যদি পরিবারের সবাই এখানে থাকত তাহলে খুব ভাল হত। কিন্তু সেটা তো সম্ভব নয়। কিন্তু এই সময় এমন কিছু মাধ্যম রয়েছে যার সাহায্যে আপনি সবাইকে দেখতেও পারেন আবার কথাও বলতে পারেন। সেভাবেই যোগাযোগ রাখছি আমরা।”

করোনা মোকাবিলায় ৫৯ লক্ষ টাকা দান করেছেন গাভাসকার। সেটাও আবার তাঁর টেস্ট সেঞ্চুরির হিসেবে। তিনি বলেন, “আমি দেশের হয়ে ৩৫টি সেঞ্চুরি করেছি। তাই প্রধানমন্ত্রী তহবিলে ৩৫ লক্ষ টাকা দিয়েছি। আবার মুম্বইয়ের হয়ে আমি ২৪টি সেঞ্চুরি করেছি। তাই মুখ্যমন্ত্রীর তহবিলে ২৪ লক্ষ টাকা দিয়েছি। তবে এতে হয়তো খুবই অল্প সাহায্য হবে। অনেকে আছেন, যাঁরা আরও অনেক সাহায্য করেছেন। আশা করছি সামনের দিনে আরও সাহায্য করতে পারব।”

আরও পড়ুন: শর্ট ড্রেসে ‘গেন্দা ফুল’, সোশ্যাল কুপোকাত দেবলীনা ও রেশমির ঠুমকায়! দেখুন ভিডিও

Gmail 3
Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest