What is the difference in age for a happy marriage?

সুখী দাম্পত্যের জন্য বয়সের ফারাক কত হওয়া ভালো

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

প্রেমে সময় মানুষ এত কিছু খেয়াল করে না। কিন্তু বিয়েতে বহু কিছু নজর করা হয়। প্রেমের সময় কেউ দেখে না প্রেমিকার বয়স কত। প্রেমিকের বয়স বেশি না কম। মন মজলেই হল। ভালো লাগলেই হল। কিন্তু বিয়ের তো তেমন নয়। সেখানে বয়স একটা বড় ব্যাপার তো বটেই। বিয়ে করে সংসার পাতার ক্ষেত্রে দু’জনের বয়সের ব্যবধানের গুরুত্ব রয়েছে। অন্তত এমনই দাবি সম্পর্ক নিয়ে গবেষণায় ব্যস্ত মনোবিদদের। সামাজিক আলোচনায় শোনা যায়, স্বামী-স্ত্রীর বয়সের ফারাক যত বেশি হবে, ততই সুখের হয় দাম্পত্য।

আমেরিকার সেই গবেষকদের দলের করা সমীক্ষায় আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উঠে এসেছে। সেখানে দেখা গিয়েছে, যে সব ব্যক্তির সঙ্গী তার থেকে বয়সে ছোট, বিয়েতে তারাই বেশি সুখী। তবে সঙ্গী যদি ছ’বছরেরও বেশি ছোট হয়, সে ক্ষেত্রে সব সময়ে সুখের মান এক রকম থাকে না।

যে সব দম্পতির মধ্যে বয়সের ফারাক এক থেকে তিন বছরের মধ্যে, তারা অন্যদের তুলনায় সবচেয়ে বেশি সুখী। বিশেষ করে যাদের মধ্যে চার থেকে ছ’বছরের ব্যবধান, তাদের চেয়ে আগের দলটি বেশি সুখী। তবে এর পর বয়সের ব্যবধান যত বাড়বে, তাদের মধ্যে সুখের পরিমাণ কমতে কমতে যাবে। অর্থাৎ, বয়সের ব্যবধান বেশি বাড়তে থাকলে দাম্পত্য সুখ কমে।

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest