This time in Tollygunge, the book mark in the tram

বইয়ের ট্রাম!‌ টালিগঞ্জে এবার ট্রামের পেটে আস্ত বইপাড়া

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

দূর-দূরান্ত ছড়িয়ে থাকা পুস্তকপ্রেমীদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে টালিগঞ্জ ট্রামডিপোয় এই নতুন বইপাড়া গড়ে তোলার পরিকল্পনায় শামিল হয়েছে রাজ্য পরিবহণ দপ্তর ও ‘পাবলিশার্স অ্যান্ড বুকসেলার্স গিল্ড’। আড়ে-বহরে কলেজ স্ট্রিটের মতো অতটা বড় না হলেও শহর-শহরতলির বইপিপাসুদের চাহিদাপূরণে তা অনেকটাই সমর্থ হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

প্রাথমিকভাবে ঠিক হয়েছে, একেকটি কামরায় একেকটি বুক স্টল হবে। মানে একটি ট্রামে দু’টি দোকান। প্রথম ধাপে গোটা দশেক ট্রামকে বাছা হচ্ছে বইয়ের দোকান দেওয়ার জন্য। প্রয়োজনে তা আরও বাড়তে পারে। তাছাড়া ট্রামের কামরাতেই ক্রেতাদের জন্য তৈরি হবে ক্যাফেটেরিয়া। যাতে বই কিনতে গিয়ে সেখানে বসে কিছুক্ষণ সময় কাটাতে পারেন ক্রেতারা। তৈরি করা হবে সুলভ শৌচালয় থেকে আরও অনেক কিছু।

আরও পড়ুন:নিজে গোল্ড মেডেল পাওয়া ছাত্র, টেনিদা’কে টানা সাত বছর ফেল করালেন স্রষ্টা নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়

পরিবহণ দপ্তরের কর্তারা বলছেন, একেবারে ভোল পালটে যাবে ডিপোর। বৃহস্পতিবার টালিগঞ্জ ট্রাম ডিপোর (Tollygunge Tram Depot) হাল-হাকিকত ঘুরে দেখে আসেন দপ্তরের আধিকারিকরা। আগামী মঙ্গলবার গিল্ডের প্রতিনিধিরা পরিবহণ দপ্তরের আধিকারিকদের সঙ্গে টালিগঞ্জ ট্রাম ডিপো পরিদর্শনে যাবেন।

দপ্তরের কর্তারা জানাচ্ছেন, বিষয়টি এখন প্রাথমিক স্তরে রয়েছে। সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে গিল্ডের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। আধিকারিকরা ওই ডিপো গিয়ে ঘুরে দেখে এসেছেন। ‘পাবলিশার্স অ্যান্ড বুকসেলার্স গিল্ড’-এর যুগ্ম সম্পাদক সুধাংশু দে বলেন, “ওখানে বইপাড়া তৈরির বিষয়ে একটা আলোচনা হয়েছে। তবে সিদ্ধান্ত হয়নি। আগামী মঙ্গলবার আমরা টালিগঞ্জ ট্রামডিপোয় গিয়ে পরিস্থিতি দেখে সিদ্ধান্ত নেব।”

আরও পড়ুন: Booker Prize: এই প্রথম হিন্দিতে লেখা কোনও উপন্যাস পেল বুকার সম্মান, নজির গীতাঞ্জলি শ্রী – র

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest