এবার সলমন খানের পরিবারে করোনার হানা, আক্রান্ত কারা?

বলিউডের টেকনিশিয়ান, স্টান্টম্যান, মেকআপ আর্টিস্ট, স্পটবয় মিলিয়ে ২৫ হাজার কর্মীকে ১৫০০ টাকা করে অর্থ সাহায্য করেছেন সলমন।
Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

করোনার থাবা সলমন খানের পরিবারে। ভাইজানের দুই বোন- অলভিরা ও অর্পিতা খান করোনা পজিটিভ। সংবাদমাধ্যমের সামনে নিজেই একথা জানিয়েছেন সলমন। রাধে: ইয়োর মোস্ট ওয়ান্টেড ভাই-এর প্রমোশন্যাল ইন্টারভিউতেই বোনেদের কোভিড ১৯ পজিটিভ হওয়ার কথা জানান অভিনেতা।

সম্প্রতি একটি বিবৃতি সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করে, অর্পিতা তাঁর করোনা সংক্রান্ত আপডেট দেন। তিনি লেখেন, ‘আমি কোনো ২০২১ সালের এপ্রিলের শুরুতে করোনার রিপোর্ট করি। তখন রিপোর্ট পিজিটিভ আসে। যদিও কোনো উপসর্গ ছিল না। আমি সমস্ত নিয়মবিধি এবং প্রোটোকল মেনে চলি। ভগবানের কৃপায় পুরোপুরি সুস্থ হয়ে উঠেছি। নিরাপদ থাকুন। শক্ত থাকুন। ইতিবাচক থাকুন’।

সলমন খানের নিজের বোন অলভিরা খান অগ্নিহোত্রী। অভিনেতা তথা পরিচালক অতুল অগ্নিহোত্রীর স্ত্রী ৫১ বছর বয়সী অলভিরা। সলমা খান ও সেলিম খানের একমাত্র কন্যা সে। অন্যদিকে সেলিম খান ও তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী হেলেনের দত্তক কন্যা অর্পিতা। যদিও সলমনের কাছে নিজের মেয়ের চেয়ে কোনও অংশ কম নয় সে। গোটা পরিবারের সবচেয়ে আদুরে মেয়ে অর্পিতা খান শর্মা।

২০১৪ সালে আয়ুশ শর্মার সঙ্গে বিয়ে হয় অর্পিতার। খান পরিবারের জামাই হওয়ার পরেই সলমন খানের হাত ধরে বলিউড সফর শুরু করেন আয়ুশ। শীঘ্রই শ্যালক সলমনের সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করতেও দেখা যাবে তাঁর, অন্তিম : দ্য ফাইনাল ট্রুথ ছবিতে একসঙ্গে কাজ করেছেন সলমন-আয়ুশ।

আরও পড়ুন: ভারতীয় দর্শকদের মন জিততে ফিরছেন মাহিরা-ফাওয়াদ, সৌজন্যে জি থিয়েটার

করোনার দ্বিতীয় ঢেউ সুনামির মতো আছড়ে পড়েছে। কোথাও হাসপাতালে বেড নেই। কোথাও নেই অক্সিজেন। কোথাও বা গৃহবন্দি করোনা আক্রান্তকে খাবার তৈরি করে দেওয়ার মতো কেউ নেই। এই পরিস্থিতিতে বহু মানুষ নিজের সাধ্যমতো এগিয়ে এসেছেন। সলমনও ব্যতিক্রম নন।

বলিউডের টেকনিশিয়ান, স্টান্টম্যান, মেকআপ আর্টিস্ট, স্পটবয় মিলিয়ে ২৫ হাজার কর্মীকে ১৫০০ টাকা করে অর্থ সাহায্য করেছেন সলমন। এর আগেও সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন তিনি। করোনা যুদ্ধে একেবারে সামনে থেকে যাঁরা লড়াই করছেন, এমন পাঁচ হাজার কর্মীকে খাবারের প্যাকেট বিলি করেছেন। তার মধ্যে পুলিশ কর্মী বা স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মীরা ছিলেন। গত বছর লকডাউনের সময় ইন্ডাস্ট্রিতে যাঁরা দৈনিক মজুরির ভিত্তিতে কাজ করেন, তেমন শিল্পীদের প্রত্যেককে ৩০০০ টাকা করে অনুদান দিয়েছিলেন অভিনেতা। এ বার তাঁর পরিবারেই করোনার হানা। এই পরিস্থিতিতে সকলকে সাবধানে থাকতে অনুরোধ করেছেন ভাইজান।

আরও পড়ুন: মা-দিদার মৃত্যুতে বিপর্যস্ত, এবার করোনা আক্রান্ত গৌরব-ঋদ্ধিমা

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest