অনেকেই মনের মতো পোশাক বেছে নেওয়ার পরেও সাজ নিয়ে ঠিক সন্তুষ্ট হতে পারেন না একটাই কারণে – তাঁরা অ্যাকসেসরিজ় বাছাইয়ের ব্যাপারে নিতান্তই অপটু। একথা ঠিক যে সাধারণ সাজও অন্য মাত্রায় পৌঁছে যায় সঠিক গয়নার বাহারে। যাঁরা রোজ গয়না পরার পক্ষপাতী নন, তাঁরাও শুভশ্রীর মতো একটি নেকলেস অবশ্যই রাখুন গয়নার বাক্সে।
আরও পড়ুন: শাড়িতে বোল্ড লুক চান? ব্লাউজ ডিজাইনের আইডিয়া নিতে পারেন টলিউড নায়িকাদের থেকে
যাঁদের গলার কাছটা বেশ ভরাট, তাঁদের ভালো মানায় এই ধরনের হার। গলা লম্বা হলেও এমন নেকলেস বা হাঁসুলি মানানসই। যাঁদের গলার দৈর্ঘ্য কম, তাঁরা বেছে নিন একটু লম্বা ঝুলের অলঙ্কার। নিরাপত্তা ও অতিরিক্ত দামের কারণে সোনার গয়না পরার চল আগের চেয়ে অনেকটাই কমেছে। বেড়েছে রুপো, ঝুটো মুক্তো, অক্সিডাইজ়ড অলঙ্কারের ব্যবহার। এগুলির দাম কম, মানিয়েও যায় নানা ধরনের পোশাকের সঙ্গে। তবে সেনসিটিভ ত্বক হলে সাবধান – সস্তা ধাতু থেকে কনট্যাক্ট ডার্মাটাইটিস হতে পারে।
একথা বলাই বাহুল্য যে, ভারী নেকলেস পরলে আর কোনও গয়না পরার দরকার হয় না। চুল বেঁধে রাখলে কানে পাশা বা টপ পরতে পারেন। চুল খুলে রাখার প্ল্যান থাকলে দুল বাদ দিন, পরুন আংটি। দেখতে ভালো লাগবে বড়ো আকারের ককটেল রিং। অথবা ডান হাত পুরো খালি রেখে বাম হাতে এক গোছা চুড়ি পরলেও দারুণ দেখাবে।
বুঝতেই পারছেন নিশ্চয়ই যে, এই ধরনের গয়না ভারতীয় বা ইন্দো ওয়েস্টার্ন পোশাকের সঙ্গেই ভালো মানায়? তবে স্টাইল নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্ল্যান থাকলে প্যান্টস্যুটের সঙ্গেও পরা যায় কিন্তু!
ফোটো সৌজন্য: ইনস্টাগ্রাম
আরও পড়ুন: বর-কনের বিয়ের সাজ পারফেক্ট করতে এবার ‘ম্যাচিং মাস্ক’, বিক্রি শুরু খোদ কলকাতাতেই