Karnataka BJP demolishes government temple !

কর্ণাটকের বিজেপি সরকারমন্দির ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়েছে,অভিযোগে প্রতিবাদে সরব কংগ্রেস

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

এবার বিজেপি (BJP) শাসিত কর্ণাটকে একপ্রকার লোকচক্ষুর আড়ালে মন্দির ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল প্রশাসনের বিরুদ্ধে। শুধু তাই নয়, সাধারণ নাগরিকরা যাতে মন্দিরের ধ্বংসাবশেষও দেখতে না পান, তা নিশ্চিত করতে মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যে তা সরিয়ে ফেলে মন্দিরের জায়গাটি রাতারাতি ‘সাফ’ করে ফেলল কর্ণাটকের বিজেপি সরকার। যা নিয়ে রীতিমতো উত্তপ্ত দক্ষিণের রাজনীতি।

শনিবার ভোররাতে কাকপক্ষীর ঘুম ভাঙার আগেই কর্ণাটকের মাইসুরুর নাঞ্জাঙ্গুড় এলাকায় এক ‘প্রাচীন’ হিন্দু মন্দির ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়েছে জেলা প্রশাসন। মন্দিরের (Hindu Temple) ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে দেওয়া হয় কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই। এক্ষেত্রে স্থানীয়দের সঙ্গে আলোচনা পর্যন্ত করেনি জেলা প্রশাসন। যা নিয়ে প্রবল ক্ষোভ রয়েছে স্থানীয়দের মধ্যে। যদিও জেলা প্রশাসনের বক্তব্য, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশেই তাঁরা মন্দিরটি ভাঙতে বাধ্য হয়েছে। স্থানীয়রা বলছেন, সুপ্রিম নির্দেশ থাকলেও মন্দিরের জন্য বিকল্প জায়গার ব্যবস্থা করা উচিত ছিল জেলা প্রশাসনের

এই মন্দির ভাঙার প্রতিবাদে সবচেয়ে বেশি সরব হয়েছে কংগ্রেস (Congress)। রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধারামাইয়া টুইট করেছেন,”এভাবে প্রাচীন হিন্দু মন্দির ধ্বংসের প্রতিবাদ করছি। এলাকার মানুষের সঙ্গে কথা না বলেই মন্দিরটি ভেঙে দেওয়া হল। এতে বহু মানুষের ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করা হয়েছে।” প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য, যতই আদালতের নির্দেশ থাক, স্থানীয়দের সঙ্গে আলোচনা করে মন্দির ভাঙা যেত। অন্তত, মন্দিরের জন্য বিকল্প জায়গার কথা ভাবা যেত।

মন্দির ভাঙা নিয়ে ইতিমধ্যেই কর্ণাটকে রাজনৈতিক চাপানউতোর শুরু হয়ে গিয়েছে। এক বিজেপি সাংসদই টুইট করে প্রশ্ন তুলেছেন, “এই মন্দির কেন ভাঙা হল? এটা কী ক্ষতি করছিল? বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (Vishwa Hindu Parishad) সদস্যরা ইতিমধ্যেই এই এলাকায় গিয়ে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের কয়েকজন সদস্যকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে।

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest