YouTuber Roddur Roy has been produced in multiple cases at Bankshall Court

Roddur Roy: আরও ৭ দিন জেলে, জামিন হল না বিতর্কিত ইউটিউবার রোদ্দূর রায়ের

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

মিলল না জামিন। আরও সাতদিন জেলের অন্ধকারেই কাটাতে হবে বিতর্কিত ইউটিউবার রোদ্দুর রায়কে (YouTuber Roddur Roy)। দু’টি ভিন্ন মামলায় ২০ জুন পর্যন্ত তাঁকে পুলিশ ও জেল হেফাজতের নির্দেশ দিল ব্যাঙ্কশাল আদালত। উল্লেখ্য, হেয়ার স্ট্রিট থানার পাশাপাশি এই ইউটিউবারের বিরুদ্ধে বটতলা থানাতেও অভিযোগ দায়ের হয়েছে।

মঙ্গলবার রোদ্দূরের বিরুদ্ধ একটি মামলারই শুনানি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ব্যাঙ্কশাল কোর্টে দেখা যায়, রোদ্দূরের বিরুদ্ধে আরও একটি মামলার শুনানি রয়েছে। সেই মামলাতেও ইউটিউব ভিডিয়োয় অশ্লীলতা প্রচার করারই অভিযোগ দায়ের হয়েছিল রোদ্দূরের বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার দু’টি আলাদা এজলাসে রোদ্দূরের মামলার শুনানি হয়।

আরও পড়ুন: পয়গম্বরের বিরুদ্ধে মন্তব্য, ধিক্কার জানিয়ে নূপুরদের গ্রেফতারির দাবি তুলে টুইট মমতার

বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় লাইভ করে কিংবা ইউটিউব (YouTube) ভিডিও করে বিতর্ক তৈরি করেন রোদ্দুর। সম্প্রতি ফেসবুক লাইভ করেছিলেন তিনি। দেড় ঘণ্টার সেই লাইভে একাধিক বিষয়ে কথা বলেন। নিজস্ব ভঙ্গিতেই আক্রমণ করেন বিভিন্ন বিশিষ্টজনকে। সেই তালিকা থেকে বাদ পড়েননি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। লাইভে মুখ্যমন্ত্রীকে অশালীন ভাষায় আক্রমণ করেন রোদ্দুর রায়। অশ্রাব্য শব্দ প্রয়োগ করা হয় তৃণমূলের সর্বভারতীয় সারাধণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় সম্পর্কেও। যার জেরে গত ৩ জুন রোদ্দুরের বিরুদ্ধে চিৎপুর থানায় এফআইআর করেন তৃণমূল নেতা ঋজু দত্ত। এদিন মামলাটির শুনানি শুরু হয় সিএমএমের আদালতে। মামলাটির শুনানিতে রোদ্দূর আদালতে হাজির ছিলেন। তবে তাঁকে কিছু বলতে শোনা যায়নি। কোর্ট রুমে চুপচাপ বসে ছিলেন ইউটিউবার।

২০২০-এর মে মাসে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট এবং ইউটিউব চ্যানেলে একটি ভিডিও আপলোড করেছিলেন। যেখানে দেশ, দেশের সংবিধান, সেনা এবং পুলিশকে অকথ্য গালিগালাজ করেন রোদ্দুর রায়। দেশের প্রধানমন্ত্রী, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বিরুদ্ধেও অবমাননাকর মন্তব্য করেছিলেন তিনি। সেই ভিডিওটি ভাইরালও হয়। এই ভিডিওর প্রেক্ষিতে বটতলা থানায় অভিযোগ দায়ের হয়। মঙ্গলবার ওই মামলায় অবশ্য রোদ্দূর বিচারকের এজলাসে ছিলেন না। আইনজীবী একটি পেন ড্রাইভে রোদ্দূরের ভিডিয়ো সংক্রান্ত তথ্য জমা দেন বিচারকের কাছে। মামলায় পরবর্তী নির্দেশ কিছু ক্ষণ পরে দেওয়া হবে বলে জানিয়ে দেন বিচারক। পরে কোর্ট জানিয়ে দেয়, আপাতত পুলিশি হেফাজতেই থাকবেন রোদ্দূর।

আরও পড়ুন: Coal Scam: অভিষেকের বাড়িতে সিবিআই, জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে রুজিরাকে

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest