নারদ কাণ্ডে সিবিআই যে চার্জশিট পেশ করেছিল সেখানে সাংবাদিক ম্যাথু স্যামুয়েলের আইফোনের উল্লেখ ছিল না।
বিচারক অনুপম মুখোপাধ্যায় ৪ জনেরই অন্তর্বর্তী জামিন মঞ্জুর করেছেন। ৫০ হাজার টাকার বন্ডে তাঁদের জামিন দেওয়া হয়েছে। তবে এই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে যেতে পারে সিবিআই।
ম্যাথুর কথায়, নারদ কাণ্ডের বিচার পেতে অনেকটা সময় লেগে গেল ঠিকই, কিন্তু, শেষমেশ বিচার হল। তবে, চারজনকে গ্রেফতার করা হলেও শুভেন্দু অধিকারীও তো আমার থেকে টাকা নিয়েছেন। সেটা রেকর্ড করাও হয়েছিল। তা সত্ত্বেও তাঁকে গ্রেফতার করা হল না কেন?
নারদা মামলায় (Narada Scam) ব্যাঙ্কশাল আদালতে শুরু হয়েছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা (সিবিআই) হাতে গ্রেফতার হওয়া নেতা-মন্ত্রীদের শুনানি (Virtual Trial)। করোনা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখেই শুনানি
প্রায় ৬ ঘণ্টা সিবিআই-এর নিজাম প্যালেসের দফতরে কাটিয়ে অবশেষে সেখান থেকে বেরিয়ে এলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নারদকাণ্ডে ফিরহাদ হাকিম-সহ সুব্রত মুখোপাধ্যায়, মদন মিত্র এবং শোভন
সোমবার বেলা বাড়তেই নিজাম প্যালেসে হাজির হন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তারপরেই বাইরে জড়ো হতে থাকেন তৃণমূল কর্মী-সমর্থকরা। দলীয় পতাকা নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন তাঁরা। ভিতরে তত ক্ষণে মমতাও বসে পড়েছেন চেয়ারে।
রাজ্যপালকে কড়া আক্রমণ করে চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বলেন, আমরা চিঠিতে লিখেছি যে রাজ্যপাল যা করেছেন, এটা অত্যন্ত বেআইনি কাজ৷ সংবিধান যে কাজ করতে দেয় না, সেটাই তিনি করেছেন বিজেপি-র মুখপাত্র হিসেবে৷
একই অভিযোগে অভিযুক্ত হওয়া সত্ত্বেও কেন বিজেপি নেতা মুকুল রায় এবং শুভেন্দু অধিকারীকে গ্রেফতার করা হল না, সেই প্রশ্ন তুলে সরব হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস৷
মুকুল রায় কোথায়? শুভেন্দু অধিকারী কোথায়? তাঁদের কেন গ্রেফতার করা হয়নি? নারদকাণ্ডে ফিরহাদ হাকিম-সহ চার তৃণমূল নেতাকে গ্রেফতার করার নিয়ে এমনই প্রশ্ন তুলছে তৃণমূল কংগ্রেস।
এমনিতেই জয় গোস্বামী একটু অসুস্থ। সম্প্রতি সাহিত্যসভায় তাঁকে বিশেষ দেখা যায়নি। অন্তরালে থেকেই কাব্যচর্চায় মগ্ন তিনি।