সেক্স, যৌনতা, ঋতুস্রাব বা শারীরিক সম্পর্ক – এই শব্দগুলো নিয়ে আমাদের দেশে বড্ড বেশি ছুতমার্গ রয়েছে। এই শব্দগুলো জনসমক্ষে উচ্চারণ করলে অনেকের ভুরু কুঁচকে যায়,
প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের ২০-৩০ শতাংশ শীঘ্রপতনের শিকার। আর এর জেরে তাঁরা ভোগেন হীনমন্যতায়। একটি সাম্প্রতিক সমীক্ষায় উঠে এসেছে এমন তথ্য। সমীক্ষাটি চালিয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া সংস্থা ল্যাড
আমাদের ভারতবর্ষে যৌনতা শব্দটি নিয়ে এতো রাকঢাক করা হয় যে এটি নিয়ে মনের অনেক রকম প্রশ্ন থাকলেও অনেকে বলে উঠতে পারেন না। অত্যধিক কাজের চাপ
স্তনের অসুখগুলো প্রায় কমন হয়। একটা অসুখ নিয়ে রোগীরা প্রায় ডাক্তারের কাছে আসেন। তা হলো নিপলের (বোটা) ভেতর দিয়ে জল বের হওয়া। সেই রসটা হতে
ছেলেদের অন্তর্বাস নিয়ে সাধারণত খুব বেশি চর্চা হয় না। কিন্তু ঠিকমতো ব্যবহার না জানলে হতে পারে মারাত্মক বিপদ। এমনটাই বলছে গবেষণা। কেমন জাঙ্গিয়া পরবেন? এনিয়ে
বহু প্রচলিত কথা সমাজে চলে। যুগে যুগেই তা চলে। যার বহু কিছুরই বাস্তব ভিত্তি থাকে না। কিন্তু মানুষ তা আওড়াতে ছাড়ে না। হস্তরেখা বিদ্যা কিংবা
মেয়েদের একটা বোরো অংশ শরীরের লোম নিয়ে কুণ্ঠা বোধ করে। বিশেষ করে অনাবৃত অংশের লোম উঠিয়ে ফেলার জন্য অনেক নারী যে কোনো কিছু করতে প্রস্তুত।
সৌন্দর্য এবং স্বাস্থ্য রক্ষায় আমাদের বিশেষ মনোযোগ থাকলেও কোনো এক অদ্ভুত কারণে নিজের স্তনের স্বাস্থ্যের প্রতি বেশীরভাগ নারীরই তেমন উৎসাহ দেখা যায় না। অথচ শরীরের
‘সেক্স’ শব্দটি নিয়ে সারা পৃথিবীতেই তোলপাড়। কত বিতর্ক, আলাপ-আলোচনা, সাহিত্য-সঙ্গীত রচনা এই শব্দকে ঘিরে। এই সবকিছুর পাশাপাশি রয়েছে সেক্স-সংক্রান্ত আইন, যা বহুক্ষেত্রেই একুশে আইনেরই নামান্তর।
মোবাইল ফোন আসার পরেই ফোন সেক্স ট্রেন্ডের উদয় এবং স্মার্টফোন রেভলিউশনের পরে তা রমরমিয়ে বেড়েছে। গত কুড়ি-পঁচিশ বছরে ফোন সেক্সের প্রবণতা যে বেড়েছে তা নিয়ে