লালমাটির রোমান্টিক রাস্তা ধরে পাহাড়ি নিসর্গকে দু’চোখে রেখে দিকশূন্যপুরের দিকে যেতে যেতেই হঠাত্ থমকাতে হয় এক অপূর্ব লেক দেখে! গাঢ় নীল রঙা সে লেক দেখে
নিউ নর্মালে ভ্রমণপ্রেমীদের অভিধানে নতুন সংযোজন। অর্থাৎ ওয়ার্ক + ভ্যাকেশন। নতুন পরিস্থিতিতে যখন বাড়ি এবং অফিসের দূরত্ব ছোট হতে হতে প্রায় ভ্যানিশ হয়ে গিয়েছে, তখন
ফুলের বাগান দেখতে অনেকেই ছোটেন কাশ্মীর কিংবা সিকিম। কিন্তু জানেন কি ঘরের কাছে বাংলাতেই রয়েছে বাহারি ফুলের বাগান! বিঘার পর বিঘা জুড়ে ছড়িয়ে নানা রঙের
শীতের মিঠে কড়া রোদ গায়ে মেখে ছুটির দিনে বনভোজন যেন এক অনাবিল আনন্দ। চড়ুইভাতির সেই পুরনো ছবি এখন অবশ্য দেখা যায় না। তবে নিত্যনতুন গড়ে
বেড়াতে তো সকলেই ভালবাসেন। প্ল্যানিংয়ের সময় সবার আগে ছুটি পাওয়াটা চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়। অফিসে জমিয়ে রাখা ছুটি অনেকেই বেড়ানোর জন্য ব্যবহার করেন। আবার অনেকে বিশেষ
পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ স্থান সান্দাকফুতে চলতি মরশুমে প্রথমবার বরফ পড়েছে। শনিবার রাত থেকে রবিবার ভোর পর্যন্ত তুষারপাতের ফলে পুরোপুরি সাদা চাদরে মুড়েছে গোটা এলাকা। সাদা বরফের
ভ্রমণপিপাসুদের জন্য সুখবর। পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হল ২০০০ বছর পুরনো ইতিহাসপ্রসিদ্ধ প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান, হেগরা।ভাবছেন তো, কোথায় এই হেগরা? কীভাবেই বা সেখানে পৌঁছতে পারবেন আপনি?
বিটাউনের সেলেব্রিটিদের সবথেকে প্রিয় জায়গা এখন মালদ্বীপ। মুম্বইয়ের পর বেশিরভাগ সময় মালদ্বীপেই তাঁদের এখন দেখা যাচ্ছে। না, সিনেমার শ্যুটিংয়ের জন্য নয়। প্রিয়জনের সঙ্গে নিভৃতে একা
কম খরচে দেড়দিনের সফর আপনার অবসাদ মুক্তির অন্যতম উপায় হতে পারে। সপ্তাহান্তে ঘুরে আসতে পারেন মঙ্গলগঞ্জের হানাবাড়ি। ১৮০৩ সালে বনগাঁ নাটাবেড়িয়ার কাছে মঙ্গলগঞ্জে এক জমিদার
পুজোর (Durga Puja 2020) পরের এই হালকা শীতের সময়ই তো বাঙালির ভ্রমণের আদর্শ সময়। অজানা, অচেনাকে খুঁজে বেরানোর তাগিদ যাঁদের মনে থাকে, তাঁরাই খুঁজে নেন