৩ নয়, চিনের আক্রমণে কমপক্ষে ২০ ভারতীয় সেনার মৃত্যু লাদাখ সীমান্তে – জানাল ANI

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

The News Nest: সকালে খবর এসেছিল ৩ জন। কিন্তু সংবাদ সংস্থা এএনআই জানাচ্ছে, অন্তত পক্ষে ২০ জন ভারতীয় সেনার মৃত্যু হয়েছে লাদাখ সীমান্তে। মঙ্গলবার দুপুরে খবর এসেছিল, লাদাখে রীতিমতো যুদ্ধের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। গালওয়ান উপত্যকায় সোমবার রাতে চিনা সৈন্যদের সঙ্গে সংঘর্ষে শহিদ হয়েছিলেন এক ভারতীয় সেনা-অফিসার ও দুই জওয়ান। সকালে খবর ছিল এমনটাই।

কিন্তু রাতের মধ্যেই মারাত্মক খবর এল চিন-ভারত সীমান্ত থেকে। জানা গিয়েছে, কমপক্ষে ২০ জন ভারতীয় সেনার মৃত্যু হয়েছে চিনা সৈন্যদের সঙ্গে সংঘর্ষ। চিনের সংবাদমাধ্যমেও অবশ্য প্রকাশ্যে এসেছে, তাঁদের সৈন্যদেরও অনেকের প্রাণ গিয়েছে। সংবাদ সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, নিহত ও আহত হয়েছেন চিনের প্রায় ৪৩ জন সেনা।

আরও পড়ুন: বাংলাদেশে চালু আন্তর্জাতিক ফ্লাইট, ভারতে আন্তর্জাতিক উড়ান চালুর সিদ্ধান্ত আগামী মাসে

শুধু তাই নয়, বেজিঙের অভিযোগ, সীমান্ত পার করে চিনাদের উপর হামলা চালিয়েছে ভারতীয় সেনা। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে দু দেশের শীর্ষ সেনা আধিকারিকরা বৈঠক করেছেন। গোটা পরিস্থিতি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বৈঠক করেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল। তিন সেনার প্রধানদের সঙ্গেও বৈঠক করেছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী। বিদেশ মন্ত্রকের তরফে অবশ্য বলা হয়েছে, চুক্তি ভঙ্গ করেছে চিন। সেই কারণেই এমন ঘটনা। নাহলে এমন ক্ষয়ক্ষতি হত না।

এদিনই চিনা সেনার মুখপত্র জানিয়েছে, তিব্বত স্বশাসিত এলাকায় ভূপূষ্ঠের ১৫,০০০ ফুটের বেশি উচ্চতায় ট্যাঙ্ক নিয়ে বড়সড় সামরিক মহড়া চালিয়েছে ইনফ্য়ান্ট্রি ব্যাটেলিয়ন। আকাশেও মহড়া চলেছে।সাধারণত চিনা সেনার তরফে সামরিক মহড়ার বিষয়ে কোনও তথ্য প্রকাশ করা হয় না। বরং সরকারি সংবাদমাধ্যমগুলি সেনার দেওয়া ছবির ভিত্তিতে সেই খবর করে। মঙ্গলবার সেই সামরিক মহড়ার বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য দেয় খোদ চিনা সেনার মুখপত্র। তাতে ডেটলাইনও দেওয়া হয়েছে।

সামরিক মহড়া নিয়ে চিনা সেনার আস্ফালনে অন্য সমীকরণ খুঁজে পাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের মতে, গালওয়ান উপত্যকায় হাতাহাতির খবর সামনে আসার দিনই এই খবর  ়আসলে ভারতকে চাপে রাখার কৌশল। নয়াদিল্লিকে বার্তা দেওয়া হচ্ছে, বেজিং তৈরি আছে। বলতে গেলে মাইন্ড গেম খেলার চেষ্টা করছে চিন। যে নীতি বরাবরই নিয়েছে তারা। ডোকলাম বিবাদের সময়েও একইভাবে মাইন্ড গেম খেলেছিল বেজিং।

আরও পড়ুন: ঘর মে ঘুস কে মারেঙ্গে নীতি কোথায়- গালওয়ানে দেশের সেনা হত্যার পর মোদীকে প্রশ্ন

Gmail 3

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest