ফের শিরোনামে যোগীরাজ্য, পুলিশের থেকে ছিনিয়ে নিয়ে খুনে অভিযুক্তকে পিটিয়ে মারল জনতা

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) এক শিক্ষকদের খুনের অভিযোগ উঠেছিল এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। আর সেই ক্ষোভ থেকেই আইন নিজের হাতে তুলে নিলেন স্থানীয়রা। গণপিটুনিতে মৃত্যু হল অভিযুক্তর। গোটা ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী হয়েও অভিযুক্তকে মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করতে পারেনি পুলিশ।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বাবার বন্দুক নিয়ে সোমবার স্থানীয় এক স্কুলশিক্ষককে ওই যুবক গুলি করে খুন করে বলে অভিযোগ। তাঁর বাড়ি গোরক্ষপুরে বলে জানতে পারলেও বিস্তারিত পরিচয় এখনও জানা যায়নি। অন্য দিকে ওই শিক্ষককে গুলি করার পর হাতে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়েই বাড়ির ছাদে উঠে পড়েন ওই যুবক। গ্রামবাসীরা বাড়ি ঘিরে ফেললে ছাদ থেকে তাঁদের লক্ষ্য করে গুলি চালাতে শুরু করেন ওই যুবক। গ্রামবাসীরা পুলিশে খবর দেন। পুলিশ আসা পর্যন্ত ওই বাড়ি ঘিরে রেখেছিলেন গ্রামবাসীরা।

আরও পড়ুন: ‘শিক্ষানীতিতে অতিরিক্ত সরকারি হস্তক্ষেপ নয়’,ঘোষণা করলেন মোদী

এর পর পুলিশ পৌঁছতেই ছাদ থেকে ওই যুবক হাত তুলে আত্মসমর্পণের সঙ্কেত দেয়। পুলিশকর্মীরা ছাদে উঠে তাঁকে নীচে নামিয়ে আনেন। কিন্তু ততক্ষণে ক্ষেপে উঠেছেন এলাকার বাসিন্দারা। পুলিশের জিম্মায় থাকা অবস্থাতেই অভিযুক্ত যুবককে মারধর শুরু করেন তাঁরা। পুলিশ কোনও রকমে তাঁকে ভ্যানে তোলে। কিন্তু সেই ভ্যান থেকেও তাঁকে নামিয়ে নিয়ে বাঁশ-লাঠি দিয়ে বেধড়ক পেটাতে শুরু করেন উন্মত্ত জনতা। পুলিশ বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলেও তাতে কর্ণপাত করেননি উত্তেজিত জনতা।
ঘটনার একাধিক ভিডিয়ো ছড়িয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। তাতে দেখা যাচ্ছে, মাটিতে নিস্তেজ হওয়ার পরেও বাঁশ দিয়ে ওই যুবককে পেটাচ্ছেন অন্য এক জন। রক্তে ভেসে যাচ্ছে মাথা। পাশাপাশি এলাকায় প্রচুর মানুষ জড়ো হয়েছেন। প্রচুর পুলিশকর্মী থাকলেও তাঁরা কার্যত অসহায়।
Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest