New Privacy Policy is on hold because we want to do so, whatsapp informs delhi highcourt.

নয়া প্রাইভেসি নীতি স্থগিত রাখা হয়েছে, দিল্লি হাইকোর্টে জানাল WhatsApp

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

নয়া গোপনীয়তা নীতি নিয়ে আপাতত সুর নরম করল জনপ্রিয় মেসেজিং অ্যাপ্লিকেশন হোয়াটসঅ্যাপ। দিল্লি হাইকোর্টকে এই সংস্থা জানিয়েছে যে ভারতে তথ্য সুরক্ষা বিল কার্যকর না হওয়া অবধি ব্যবহারকারীদের নতুন গোপনীয়তার নীতি বেছে নিতে বাধ্য করা হবে না।

গত বছরের শেষ থেকেই হোয়াটসঅ্যাপের নয়া প্রাইভেসি পলিসি নিয়ে শুরু হয়েছে বিতর্ক। হোয়াটসঅ্যাপের এই নীতি নিয়ে তদন্তের নির্দেশ দেয় কম্পিটিশন কমিশন অফ ইন্ডিয়া। এর বিরুদ্ধে দিল্লি হাইকোর্টে যায় ফেসবুক অধীনস্ত হোয়াটসঅ্যাপ। যদিও হোয়াটসঅ্যাপের সেই আর্জি খারিজ করে দেয় আদালত। গত মাসে কেন্দ্রীয় সরকার দিল্লি হাই কোর্টে হোয়াটসঅ্যাপের বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙুল তোলে। কেন্দ্র জানায়, ব্যক্তিগত তথ্য সংরক্ষণ বিল আইনে পরিণত হওয়ার আগেই হোয়াটসঅ্যাপ তার ব্যবহারকারীদের নতুন নীতি মেনে নিতে বাধ্য করার চেষ্টা করছিল।

তুমুল সমালোচনার মুখে প্রাইভেসি পলিসি গ্রহণের সময়সীমা ১৫ মে পর্যন্ত পিছিয়ে দিয়েছিল সংস্থা। পরে সেটাও বাতিল হয়। জানানো হয় যে, নয়া প্রাইভেসি পলিসি অ্যাকসেপ্ট না করলেও কোনও অ্যাকাউন্ট ডিলিট করা হবে না।

আরও পড়ুন: কিভাবে ফেসবুকে 3D ফটো আপলোড করবেন? Facebook 3D Photo গাইড

এর আগেও একবার সময়সীমা পিছিয়েছিল WhatsApp। কিন্তু তারপরে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাস থেকে আবার ব্যবহারকারীদের কাছে রিমাইন্ডার পাঠাতে শুরু করে হোয়াটসঅ্যাপ। সেখানে বার বার ব্যবহারকারীদের তথ্য সুরক্ষিত থাকবে বলে আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, স্টেটাস দেওয়ার মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের পুরো বিষয়ে আশ্বস্ত করে সংস্থা।

দিল্লি হাইকোর্টে কেন্দ্র জানায়, হোয়াটসঅ্যাপের নয়া প্রাইভেসি পলিসিতে, ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্য তৃতীয় সংস্থার (ফেসবুক) কাছে চলে যাবে অর্থাত্ টার্গেট বেসড অ্যাডের জন্য ব্যবহারকারীর চ্যাট এআই দ্বারা স্ক্যান হবে। এতে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা ক্ষুণ্ণ হবে বলে কেন্দ্র দাবি করে।

কিন্তু হোয়াটসঅ্যাপ তো ফেসবুকেরই অধীনস্ত সংস্থা। তাহলে সেই একই ছাতার তলায় দুটি প্ল্যাটফর্মের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদান হবে। তাহলে তৃতীয় কোনও সংস্থার প্রশ্ন আসছে কোথায়? কেন্দ্রের যুক্তি, কোনও ব্যবহারকারীরা যখন হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করছেন, তিনি কেবল সেই অ্যাপের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হচ্ছেন। সেটি বাদ দিয়ে অন্য যে কোনও সংস্থাই- যেমন ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম তৃতীয় সংস্থা (থার্ড পার্টি) হবে।

আরও পড়ুন: যৌন উত্তেজনা বাড়াতে ভায়াগ্রার চেয়েও বেশি শক্তিশালী তরমুজ, কিন্তু কীভাবে খেতে হবে জেনে নিন

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest