OMG! ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগ, শ্বশুরের যৌনাঙ্গ কাটল মহিলা

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

পুত্রবধূকে ধর্ষণের চেষ্টা ৷ যৌনাঙ্গ কাটা পড়ল শ্বশুরের ৷ এমনই ঘটনা ঘটেছে কোচবিহারের মেখলিগঞ্জে ৷ অভিযোগ ছেলে বাড়িতে না থাকার সুযোগে পুত্রবধূকে ধর্ষণ করতে যায় অভিযুক্ত ৷ নিজেকে বাঁচাতে শ্বশুরের যৌনাঙ্গ ব্লেড দিয়ে কেটে দেন পুত্রবধূ ৷

অভিযুক্তের ছেলে কর্মসূত্রে কেরালায় থাকে ৷ সেখানে শ্রমিকের কাজ করে সে ৷ আর ছেলের এই অনুপস্থিতির সুযোগকে কাজে লাগিয়ে, পুত্রবধূকে ধর্ষণের করতে যায় ওই ব্যক্তি ৷

অভিযোগ, বহুদিন থেকেই ওই ব্যক্তি তাঁর গৃহবধূকে অত্যন্ত কুনজরে দেখত ৷ সরাসরি যৌনসম্পর্ক স্থাপন করার প্রস্তাবও দেয় সে ৷ এমনকী সম্পর্ক স্থাপন না করলে গৃহবধূর স্বামী ও তার দাদাকে প্রাণে মারারও হুমকি দেয় অভিযুক্ত শ্বশুর ৷

আরও পড়ুন: প্যাংগং লেকের দক্ষিণ প্রান্ত থেকে সরছে ভারত, চিনের ট্যাঙ্ক

গতকালই মেখলিগঞ্জ থানায় অভিযুক্তের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন ওই পুত্রবধূ ৷ তদন্ত শুরু করেছে মেখেলিগঞ্জ থানার পুলিশ ৷ যদিও পলাতক অভিযুক্ত ৷

এমন ঘটনা এই প্রথম এমন নয়। এর আগেও এমন ঘটনা ঘটেছে।মূল্যবোধ কমছে ভয়ংকরভাবে ,রুচিশীলতা কমছে।এরকম প্রসঙ্গ উঠলেই নতুন প্রজন্মের বাপান্ত করে ছাড়েন প্রবীণরা। কিন্তু সমস্যা কেবল আজকের প্রজন্মে নয়।প্রবীণরা সুষ্ঠ চেতনার হলে, তবে তা প্রবাহিত হবে নব প্রজন্মে। বহু প্রবীণ এমন ভাষায় কথা বলে, যাকে অকথ্য বললেও কম বলা হয়। তারাই আবার নিজের বয়স দেখিয়ে নবীনদের কাছ থেকে সম্মান দাবি করেন।

কয়েক দশক ধরে অফিস থেকে ঘুষ নিয়ে অবসর নেওয়া প্রবীণও সময়ে সময়ে নৈতিকতার বুলি কপচায়। সব কিছু রসাতলে গেলো বলে নাটক করে।অথচ তাদের অনেকেই ভিড় বাসে মহিলাদের কনুই মারতে ছারে না।বিষয়টি বড়ো বা ছোটর নয়। শ্বশুর কিংবা ভাসুরের নয়। বিষয়টি নৈতিকতার। মূল্যবোধের। কামনা মানুষের স্বাভাবিক ধর্ম। তাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারাকে সভ্যতা বলে। যারা তা পারে না, তারা অসভ্য, জানোয়ার।

আরও পড়ুন: কেবল ‘তারিখ পে তারিখ’ নয়, সিএএ নিয়ে শাহের মুখ থেকে স্পষ্ট বার্তা শুনতে চায় ঠাকুরনগর

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest