আরও পড়ুন : গত ফেব্রুয়ারি মাসেই ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো চলা শুরু হয়েছিল। সল্টলেকের সেক্টর ফাইভ থেকে স্টেডিয়াম পর্যন্ত পাঁচ কিলোমিটার পথে চলছে মেট্রো। সেই সময়েই বলা হয়েছিল, ফুলবাগান পর্যন্ত মেট্রো পরিষেবাও দ্রুত শুরু হবে। রবিবার মাটির নীচে তৈরি হওয়া সেই স্টেশনের ছবি টুইট করেন রেলমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল।পীযুষ গয়াল এদিন ট্যুইটে লেখেন, ফুলবাগানই ইস্ট ওয়েস্ট মেট্রো করিডরের প্ৰথম পাতাল স্টেশন।
মেট্রো সূত্রে খবর সবচেয়ে বেশি ভাড়া আপাতত হচ্ছে ২০ টাকা। সবচেয়ে কম ভাড়া হচ্ছে ৫ টাকা।শুক্রবারই KMRCL ও কলকাতা মেট্রোর আধিকারিকদের উপস্থিতিতে ফুলবাগান পরিদর্শন করেন কমিশনার অফ রেলওয়ে সেফটি।
আরও পড়ুন : হচ্ছে না অন্য রোগের চিকিৎসা, সাগর দত্তে কোভিড হাসপাতালের বিরোধিতায় ধুন্ধুমার
ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর উদ্বোধন অনুষ্ঠান নিয়ে কম রাজনৈতিক চাপানউতর হয়নি বাংলায়। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম কার্ডে না থাকা নিয়ে বিজেপির বিরুদ্ধে সংকীর্ণ রাজনীতির অভিযোগ তোলে তৃণমূল। ওই অনুষ্ঠানের অতিথি তালিকায় কলকাতার তৎকালীন মেয়র ফিরহাদ হাকিম, বিধাননগরের মেয়র কৃষ্ণা চক্রবর্তী এবং স্থানীয় বিধায়ক সুজিত বসু এবং সাংসদ কাকলী ঘোষ দস্তিদারের নাম থাকলেও তাঁরা সেখানে যাননি। তৃণমূলের বক্তব্য ছিল, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে না ডেকে বাংলার মানুষকে অপমান করেছে কেন্দ্র। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্ষেপের সুরে বলেছিলেন, “ওরা একবার ডাকল না!”
যদিও ওই ঘটনা নিয়ে তৃণমূলকে খোঁচা দিতে ছাড়েনি বাম-কংগ্রেস। বাম পরিষদীয় দলনেতা সুজন চক্রবর্তী বলেছিলেন, “মুখ্যমন্ত্রী আত্মবিলাপ করতে পারেন কিন্তু প্রতিবাদ করার জায়গা নেই।” কারণ তাঁদের বক্তব্য, ১১ সালে সরকারে আসার পর থেকে রাজ্য সরকারের কোনও কর্মসূচিতে স্থানীয় বিধায়ক যদি বিরোধী দলের হন তাঁকে ডাকা হয় না।
আরও পড়ুন : মনে কষ্ট? লুকিয়ে না রেখে আমাদের বলুন, সাহায্যের হাত বাড়াল কলকাতা পুলিশ