উৎসবের মরশুমে মিষ্টিমুখ হবে না, তা কি হয়! এই মরশুমে গ্রাহক টানতে সব দোকানই হরেক মিষ্টি (Sweet) আনছে। কারোর মিষ্টির স্বাদে রয়েছে অভিনবত্ব, তো কারোর আবার মিষ্টির গড়নে রয়েছে নতুনত্ব। কেউ কেউ অবশ্য ফিউশন মিষ্টি বানিয়েও চমক দিচ্ছেন। কিন্তু এই মরশুমে সবচেয়ে বড় চমক দিল গুজরাটের (Gujrat) এক মিষ্টি বিক্রেতা। তাঁর তৈরি মিষ্টির উপর রয়েছে সোনার প্রলেপ।
শারদ পূর্ণিমায় গুজরাতে চাঁদিপদ্ম উৎসব হয়। এই উৎসবে সকলের মিষ্টি মুখ করাই রেওয়াজ। সে কথা মাথাই রেখেই বিভিন্ন দোকানে তৈরি হচ্ছে নিত্যনতুন মিষ্টি। গুজরাতের নামকরা মিষ্টিগুলির মধ্যে অন্যতম হল ‘ঘাড়ি’ । সোনার পাতে মুড়ে সেই ঘাড়িকেই এবার হাজির করল সুরাটের মিষ্টি ব্যবসায়ী রোহন।
আরও পড়ুন: রবি ঠাকুর নাম রেখেছিলেন প্রিয়দর্শিনী, দেশ তাঁকে চেনে ইন্দিরা নামে!
Gujarat: Ahead of Chandi Padvo, a festival falling a day after Sharad Poornima, a sweet shop in Surat has launched 'Gold Ghari' -a different version of ghari, a sweet dish from Surat. Shop owner says, "It is available at Rs 9000/kg. Normal ghari is available at Rs 660-820 per kg" pic.twitter.com/7jkXVfCls2
— ANI (@ANI) October 30, 2020
সাধারণত, প্রতি কেজি ঘাড়়ির দাম হয় ৬৬০-৮২০ টাকা। কিন্তু সোনায় মোড়া এই ঘাড়ির প্রতি কেজির দাম রাখা হয়েছে ৯ হাজার টাকা।
সোনা এমন এক ধাতু, যা শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। তাই সোনার পাতে মোড়া মিষ্টি খেলে শরীরেরই উপকার হবে বলেই দাবি করাছেন ওই মিষ্টি বিক্রেতা। ঘারি এমনিতেই গুজরাতের বহুল প্রচলিত একটি মিষ্টি। তারওপর সোনার প্রলেপ একে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে। তবে এবছর চাহিদা অনেকটাই কম বলে জানিয়েছেন রোহন। তাঁর কথায়, “যতটা মনে করেছিলাম, তার চেয়ে চাহিদা অনেকটাই কমে রয়েছে। এবার করোনার জন্য বাজারটাই খারাপ। তাই অনেকেই এত টাকা দিয়ে এই মিষ্টি কিনতে চাইছে না।”
আরও পড়ুন: HALLOWEEN 2020: ‘হ্যালোইন’ ও ‘ভূত চতুর্দশী’ কী এক? জেনে নিন এই অজানা তথ্যগুলি…