Find out the reasons why Ukraine-Russia war

কেন যুদ্ধের মুখোমুখি ইউক্রেন-রাশিয়া, জেনে নিন কারণগুলি

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

২০১৪ সালে রাশিয়া প্রথমবার ইউক্রেনে প্রবেশ করে। তখন প্রেসিডেন্ট পুতিন সমর্থিত বিদ্রোহীরা ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলের বেশ বড় একটি এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়। এরপর থেকেই তারা ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধ করে আসছে।

যুদ্ধ বন্ধে একটি আন্তর্জাতিক মিনস্ক শান্তি চুক্তি হয়েছিল, কিন্তু লড়াই তাতে থামেনি। আর এই কারণেই রাশিয়ার নেতা বলছেন, ওই অঞ্চলে তিনি তথাকথিত শান্তি রক্ষী পাঠাচ্ছেন।

ইউক্রেন যে নেটো এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নে যোগ দিতে চায়, অনেক দিন ধরে সেই বিষয়ে আপত্তি জানিয়ে আসছে রাশিয়া।

এখন পুতিন দাবি করেছেন, ইউক্রেন পশ্চিমা দেশগুলোর হাতের পুতুল এবং কখনোই প্রকৃত রাষ্ট্র ছিল না।

পুতিনের মূল দাবি, পশ্চিমা দেশগুলোকে নিশ্চয়তা দিতে হবে যে, ইউক্রেন নেটোতে যোগ দেবে না।

নেটো হচ্ছে পশ্চিমা দেশগুলোর একটি সামরিক জোট, যেখানে ৩০টি দেশ রয়েছে।

প্রাক্তন সোভিয়েত ইউনিয়নের একটি দেশ হিসাবে রাশিয়ার সঙ্গে ইউক্রেনের গভীর সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক সম্পর্ক রয়েছে। সেখানে রুশ ভাষাও ব্যাপকভাবে বলা হয়।

২০১৪ সালে রাশিয়ার আক্রমণের পর থেকে সেই সম্পর্ক অনেকটা ফিকে হয়ে উঠেছে।

২০১৪ সালে রাশিয়াপন্থী ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়, সেই সময় ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরু করে রাশিয়া। সেই লড়াইয়ে এখন পর্যন্ত ১৪ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে।

এখন পর্যন্ত তথাকথিত দোনেৎস্ক এবং লুহানস্ক প্রজাতন্ত্র প্রকারান্তরে রাশিয়াই পরিচালনা করছে।

এই দুইটি অঞ্চলকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে মি. পুতিনের স্বীকৃতির ফলে রাশিয়া এখন সেখানে সরাসরি সৈন্য পাঠাতে পারবে। তারা সেখানে সামরিক ঘাটিও তৈরি করতে পারবে।

 

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest