সময় যতই আধুনিক হোক, আর প্রযুক্তি যতই উন্নত হোক, হাতঘড়ির আভিজাত্য ফ্যাশনের দুনিয়ায় চিরন্তন। খোদ বলিউড বাদশা শাহরুখ খানও (Shah Rukh Khan) হাতঘড়ির প্রেমে মুগ্ধ হয়ে যান।নারী-পুরুষ নির্বিশেষে হাতে ঘড়ি পরার শখ অনেকেরই আছে। কিন্তু সঠিকভাবে ঘড়ি পরার জ্ঞান ক’জনের রয়েছে? থাকলে তো ভাল বিষয়, না থাকলে জেনে নেওয়াই যেতে পারে বিশেষজ্ঞদের মত।
১) আগে বলা হত যেই হাতের কাজ কম সেই হাতে ঘড়ি পরা উচিত। কিন্তু সময় পালটে গিয়েছে। পালটে গিয়েছে ফ্যাশনের সংজ্ঞা। তাই পছন্দের শাড়ি কিংবা পাঞ্জাবির সঙ্গে যে হাতে পরতে মনে চাইবে, সেই হাতেই পছন্দের ঘড়িটি পরবেন।
২) স্যুট কিংবা জ্যাকেটের সঙ্গে ডাইভ ওয়াচ (Dive watch) পরবেন না। জেমস বন্ড (James Bond) তা পরতেই পারে। সে কাল্পনিক চরিত্র। আপনি রক্তমাংসে গড়া মানুষ। স্যুট কিংবা জ্যাকেটের ঝুল বেশি হওয়ায় সাধের ঘড়িটিই দেখা যাবে না।
আরও পড়ুন: জন্মদিনে নজর কাড়ল করিনার ডিজাইনার কাফতান, দাম শুনলে ভিরমি খাবেন!
৩) পোশাকের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ঘড়ি পরুন। হালকা রঙের পোশাকের সঙ্গে হালকা রঙের ঘড়ি পরবেন। আবার একই ভাবে গাঢ় রঙের সঙ্গে ডার্ক কালারের ঘড়ি ভাল লাগে। অফিসের ঘড়ি আলাদা হয়। বিয়ে বাড়িতে শৌখিনতার সুযোগ বেশি থাকে। আবার খেলার সময় আলাদা ঘড়ি পরতে হয়।
৪) বড় ঘড়ির ট্রেন্ড এখন একটু নয় অনেকটাই কম। তাই ঘড়ি কেনার ক্ষেত্রে সেকথা মাথায় রাখবেন। আপনার ঘড়ি যেন কবজির সঙ্গে মানানসই হয়।
৫) নিজের ঘড়িতে অযথা ঝলমলে পাথর ব্যবহার করবেন না। তা আপনার হাতের সঙ্গে যতটা মিশে থাকে ততই ভাল। আবার হাতের কবজিতে যেন ঘড়ি ভালভাবে ফিট হয়। রিস্ট ব্যান্ড আর রিস্ট ওয়াচ এক নয়, একথা মাথায় রাখবেন।
আরও পড়ুন: প্রায় উন্মুক্ত বক্ষযুগল, নাভির নীচে নেকলাইন, কত টাকায় কিনেছিলেন প্রিয়াঙ্কা এই বিতর্কিত পোশাক?