চলছে বিয়ের সিজন। পাড়ায় পাড়ায় বাজছে বিয়ের সানাই। এখন অনেকেই খরচ কমাতে ভাড়া বাড়ির দিকে ঝুঁকছেন না, নিজের বাড়ি থেকেই অনেকে বিয়ের আয়োজন করছেন। তবে
শীতকাল মানেই বাঙালির বিয়ের মরশুম, আর বিয়ের মরশুম কিন্তু এসেই গিয়েছে। ফেসবুকের নিউজ় ফিডে যেন শুধুই বিয়ের ছবি। আর দিন কয়েক পরেই প্রিয় বন্ধুর বিয়ে।
দরজায় কড়া নাড়ছে শীত। এ বার আলমারি থেকে গরম জামা আর লেপ-কম্বল বার করার সময়। কিন্তু এত মাস ধরে তুলে রাখা গরম জামাকাপড় কি ঠিক
কাচের বাসন তো কম বেশি সবার বাড়িতেই থাকে। কাচের ডিনার সেট, আবার কাচের ওয়াইন গ্লাস ও অন্যান্য়। আর এইসবই পরিষ্কার রাখা বেশ ঝক্কির কাজ কিন্তু।
কম-বেশি সব বাড়িতে রুটি, পরোটা বা লুচি হয়। আর তা বানানোর জন্য আটা বা ময়দা মাখা হয়। কিন্তু সঠিক আন্দাজ করে মাপে মাপে আটা মাখা
বাঙালি বাড়িতে রোজই ভাত রান্না হয়। কোনও কোনও বাড়িতে আবার দুপুরে আর রাতে দু’বেলাই ভাত খাওয়ার চল আছে। তবে ভাত রান্নার পর ভাতের ফ্যান বা
দিওয়ালির আগে ঘরবাড়ি পরিস্কার করা, গৃহে নতুন কিছু কেনা, পর্দা পাল্টানো কিংবা গৃহে নয়া আসবাবপত্র কেনার চল রয়েছে। দিওয়ালিকে কেন্দ্র করে দরজা-জানলা পরিস্কার করা থেকে
আটা-ময়দা-বেসন-সুজি মজুত করতে গিয়ে অনেকেই বেশ সমস্যায় পড়েন। বেশি দিন হয়ে গেলেই আস্তে আস্তে পোকা ধরে যায়। তখন পুরো জিনিসটাই নষ্ট! সমস্যা এড়াতে বেশির ভাগ
পুজো এলেই ঘরের সব জিনিস একটু নতুনের মতো সাজাতে ইচ্ছে করে। তবে ফ্রিজের ক্ষেত্রে এটি কিন্তু বিলাসিতা নয়, প্রয়োজন। আপনার রান্না করা খাবার, পরের দিন
আসছে পুজো কিন্তু আলমারিতে নতুন পোশাক রাখার কোনো জায়গা নেই। আলমারির তাক সব পুরনো জামাকাপড়ে ভর্তি হয়ে আছে। এগুলো নিয়ে কী করবেন তা বুঝতে পারছেন