Himachal Pradesh Rains: Death Toll Reaches 75, Damage Worth Rs 10,000 Crore Estimated

Himachal Pradesh: বৃষ্টি আর ভূমিধসে বিধ্বস্ত হিমাচল, মৃত বেড়ে ৭৫, ক্ষতি অন্তত ১০ হাজার কোটির

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

হিমাচল প্রদেশের (Himachal Pradesh) প্রবল বৃষ্টি পরিস্থিতিকে বিপর্যয় বলে ঘোষণা করলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখু। ইতিমধ্যেই সেরাজ্যে বৃষ্টি ও ধসের কারণে মৃতের সংখ্যা ৭৫ ছাড়িয়ে গিয়েছে। প্রায় দশ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি নষ্ট হয়েছে। এখনও শিমলার মন্দিরের ধ্বংসাবশেষের তলায় অন্তত ছয়জনের দেহ চাপা পড়ে রয়েছে বলে অনুমান। বন্যা বিপর্যস্ত হিমাচলের পরিস্থিতিকে জাতীয় বিপর্যয় হিসাবে ঘোষণা করার দাবিতে কেন্দ্রকে চিঠি দেওয়া হয়েছে রাজ্য সরকারের তরফে।

উত্তরাখণ্ডে মৃত্যু হয়েছে ১০ জনের। তবে এই দুই রাজ্যে বৃষ্টি এখনই থামবে না বলে সতর্কবার্তা দিয়েছেন মৌসম ভবন। আগামী কয়েক দিন ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। হিমাচলের মুখ্যসচিব ওঙ্কারচাঁদ শর্মা সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে বলেন, “গত তিন দিনে ৭১ জনের মৃত্যু হয়েছে। ১৩ জন নিখোঁজ। রবিবার রাত পর্যন্ত ৫৭ জনের দেহ উদ্ধার হয়েছে।”

আরও পড়ুন: Independence Day 2023: স্বাধীনতা দিবসেও ভোট রাজনীতি! মোদীর মাথায় রাজস্থানি পাগড়ি

রবিবার থেকে হিমাচলে বৃষ্টির তাণ্ডব বেড়েছে। শিমলা-সহ রাজ্যের বেশির ভাগ জেলায় মুহুর্মুহু ধস নেমেছে। রাজধানী শিমলায় তিনটি এলাকা সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ধসের জেরে। সেগুলি হল, সামার হিল, ফাগলি এবং কৃষ্ণনগর। রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর তথ্য বলছে, গত ২৪ জুন থেকে বর্ষার এই মরসুমে হিমাচলে ২১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। ৩৮ জন নিখোঁজ।

শিমলার আবহাওয়া দফতরের অধিকর্তা সুরেন্দ্র পল সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে জানিয়েছেন, এ বছর জুলাইয়ে হিমাচলে যে পরিমাণ বৃষ্টি হয়েছে, তা গত ৫০ বছরের সব রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। এই মরসুমে গত ৫৪ দিনে ৭৪২ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে রাজ্যে। উত্তরাখণ্ডের নৈতিতাল, চম্পাবত, উধম সিংহ নগর, দেহরাদূন, টিহরী, পৌড়ী এবং আলমোড়া জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টি হবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। বৃহস্পতিবার দেহরাদূনের বিকাশনগর তহসিলের লাঙ্ঘা জাখান গ্রামে ১৫টি বাড়ি ধসে চাপা পড়ে গিয়েছে। তবে আগে থেকেই বাসিন্দাদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে দেওয়ায় বড় বিপদ এড়ানো গিয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন। এ ছাড়াও ধসের কারণে বন্ধ পৌড়ী-কোটদ্বার-দুগাড্ডা জাতীয় সড়ক। পিপলকোটির কাছে হৃষীকেশ-বদ্রীনাথ জাতীয় সড়কের বিশাল অংশ হড়পা বানে ভেসে গিয়েছে।

আরও পড়ুন: Unacademy: ‘শিক্ষিতদের ভোট দিন’, পড়ুয়াদের পরামর্শ দিয়ে চাকরি খোয়ালেন শিক্ষক

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest