This Woman Is Making Jewellery Out Of Breast Milk And Is Expecting A Turnover Of Rs 15 Crore

Breast milk jewellery : স্তনদুগ্ধ দিয়ে তৈরি হচ্ছে দুল, লকেট, আংটি! ট্যাবু ভেঙে তাক লাগালেন দম্পতি

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

সদ্যোজাতের জন্য তাঁর মায়ের বুকের দুধের কোনও বিকল্প হয় না, এ কথা কে না জানে। শিশুর বেড়ে ওঠার পিছনে মস্ত বড় অবদান ওই স্তনদুগ্ধের। কিন্তু এই বুকের দুধ ঘিরে ট্যাবুরও অভাব নেই সমাজের। লোকসমাজে সন্তানকে দুধ খাওয়াতে গিয়ে কটাক্ষের শিকার হতে হয় অনেক মাকেই।

তবে সেইসব ট্যাবুকেই ভাঙতে চান তিন সন্তানের মা সাফিয়া। সদ্যোজাত সন্তান বহু ক্ষেত্রেই মায়ের বুকের দুধের সবটা খেয়ে উঠতে পারে না। সেক্ষেত্রে বুকের দুধের বড় একটা অংশই নষ্ট হয়। সেই অপচয় কী করে বন্ধ করা যায়, তা নিয়ে অনেক দিন ধরেই ভাবনা চিন্তা করছিলেন সাফিয়া রিয়াধ ও তাঁর স্বামী আদম রিয়াধ। তাছাড়া স্তন্যপানের মাধ্যমে মা আর সন্তানের মধ্যে যে সুন্দর একটা সেতু গড়ে ওঠে, সেই মুহূর্তগুলোকে কী ভাবে স্মরণীয় করে রাখা যায়, সেটিও ছিল একটা ভাবনা চিন্তার একটা বিষয়। সেখান থেকেই শুরু। মাতৃদুগ্ধ দিয়ে যে এমন লাভবান অথচ সৃজনশীল ব্যবসা যে করা যায়, তা সত্যিই প্রথমে ভাবেননি এই দম্পতি। প্রাথমিক ভাবে শুরুটা হয়েছিল শখের বশেই। তবে সেখান থেকেই আজ কোটি টাকা আমদানি করছেন সাফিয়া ও আদম।

সদ্যোজাত সন্তানকে স্তনদুগ্ধ পান করানোর স্মৃতি মনে রাখতে চান মায়েরা৷ তাই ব্রেস্ট মিল্ক থেকে তৈরি করা হচ্ছে দামী পাথর৷ সেই পাথরের তৈরি লকেট, কানের দুল. আংটি পরছেন মায়েরা৷ ব্রেস্ট মিল্ক জুয়েলারি দিন দিন প্রসারিত হয়ে চলেছে৷ ম্যাজেন্টা ফ্লাওয়ারের এক জন কর্ণধার সফিয়া বলেছেন, ‘‘আমার মনে হয় ব্রেস্ট মিল্ক নিয়ে ট্যাবু দূর হচ্ছে ৷ মা ও শিশুর মধ্যে এটা একটা পবিত্র বন্ধন৷’’

তিনি আরও জানিয়েছেন স্তনদুগ্ধ সংরক্ষণ করে কী করে তার থেকে মেমেন্টো তৈরি করা যায়, তা নিয়ে একাধিক গবেষণা করা হয়েছে৷ গবেষণার মূল লক্ষ্য ছিল মেমেন্টো তৈরির পরও যেন ব্রেস্ট মিল্কের রং অপরিবর্তিত থাকে৷

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest