Durga Puja in Kolkata has been inscribed on the Intangible Heritage list on UNESCO

বাংলার মুকুটে পালক! ইউনেসকোর স্বীকৃতি পেল কলকাতার দুর্গাপুজো

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

দুর্গাপুজো, বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব। দুর্গোৎসবকে কেন্দ্র করে বাঙালির আবেগ অন্তহীন। এবার সেই দুর্গাপুজো হাত ধরেই বাংলার মুকুটে জুটলো আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি৷ সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যমণ্ডিত দুর্গাপুজো এবার জায়গা পেল ইউনেসকোর হেরিটেজ তালিকায়৷ নিজেদের টুইটার হ্যান্ডলারে এই খবর জানিয়েছে ইউনেসকো ৷

১৩ ডিসেম্বর থেকে ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত ফ্রান্সের প্যারিসে আয়োজিত হচ্ছে ইন্টারগভর্নমেন্ট কমিটির ১৬ তম অধিবেশন। সেই অধিবেশনেই ‘কলকাতার দুর্গাপুজো’-কে ইউনেসকোর ইনট্যানজিবল কালচারাল হেরিটেজ অব হিউম্যানিটির তালিকায় যুক্ত করা হয়েছে। ইউনেসকোর ওয়েবসাইটে উল্লেখ করা হয়েছে, “দুর্গা পুজাকে ধর্ম ও শিল্পের সর্বজনীন মিলন ক্ষেত্রের সর্বোত্তম উদাহরণ হিসাবে দেখা হয় এবং সহযোগী শিল্পী ও ডিজাইনারদের জন্য একটি সমৃদ্ধ ক্ষেত্র হিসাবে দেখা হয়। এই উৎসব শহুরে এলাকায় বড় আকারের পালিত হয় এবং মণ্ডপগুলির পাশাপাশি রয়েছে বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঢাক এবং দেবীর পূজা।” উৎসব চলাকালীন সব শ্রেণি, ধর্ম এবং জাতিগত বিভাজন ভেঙে দর্শকদের ভিড়ের কথাও উল্লেখ করা হয়েছে এবং এই গোটা প্রক্রিয়াই ভীষণভাবে প্রশংসিত হয়েছে ইউনেসকোর দরবারে।

২০১৭ সালে কুম্ভ মেলা ইউনেস্কোর হেরিটেজ স্বীকৃতি পেয়েছিল। ২০১৬ সালে যোগচর্চাকে এই স্বীকৃতি দেওয়া হয়। ২০১৪ সালে পঞ্জাবের ঐতিহ্যবাহী পিতল এবং তামার কারুকাজ সাংস্কৃতিক হেরিটেজের স্বীকৃতি পেয়েছিল। ২০১৩ সালে মণিপুরের সংকীর্তন অনুষ্ঠানের গানকে হেরিটেজের স্বীকৃতি দিয়েছি ইউনেসকো৷

পশ্চিমবঙ্গের পুরুলিয়া জেলার ছৌ লোকনৃত্য ২০১০ সালে এই স্বীকৃতি পেয়েছিল। ওই একই সঙ্গে স্বীকৃতি পেয়েছিল কেরলের মুদিয়েত্তু লোক নৃত্যনাট্য এবং রাজস্থানের কালবেলিয়ে লোকগীতি। এর পাশাপাশি কুটিয়াত্তম সংস্কৃত থিয়েটার, রামলীলা, বৈদিক জপের ঐতিহ্য এবং লাদাখের বৌদ্ধ নাম-জপও এই স্বীকৃতি পেয়েছে।

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest