At least 34 people killed in mass shooting in Thailand: Police

Thailand: চাইল্ডকেয়ার সেন্টারে নির্বিচার গুলি প্রাক্তন পুলিসকর্মীর, ২২ শিশু-সহ হত ৩৪

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

উত্তরপূর্ব থাইল্যান্ডের একটি চাইল্ড কেয়ার সেন্টারে ঢুকে নির্বিচার গুলি চালিয়ে দিল এক প্রাক্তন পুলিস কর্মী। ওই ঘটনায় এখনওপর্যন্ত ৩৪ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া যাচ্ছে। মৃতদের মধ্যে রয়েছে ২২ শিশু ও চাইল্ডকেয়ার সেন্টারের ১৪ কর্মী। স্থানীয় পুলিস সূত্রে সংবাদমাধ্য়ণের খবর, হামলাকারী ওই প্রাক্তন পুলিস কর্মীর নাম পানায়া কামরাব। গুলি চালনার পর সে একটা সাদা পিকআপ ভ্যানে চড়ে পালিয়ে গিয়েছে। তবে থাইল্য়ান্ডের একটি সংবাদমাধ্যমের খবর, ঘরে ফিরে ওই ঘাতক পুলিস কর্মী নিজের স্ত্রী ও সন্তানকে মেরে আত্মঘাতী হয়।

বৃহস্পতিবার তাইল্যান্ডের উত্তরপূর্বে নং বুয়া লম্ফু শহরের প্রি স্কুল চাইল্ড ডে কেয়ার সেন্টারে গুলি চালান প্রাক্তন এক পুলিশ আধিকারিক। পুলিশ সূত্রের খবর, প্রথমে ওই ক্রেশের নিরাপত্তা রক্ষীদের গুলি করেন তিনি। গুলি চালান আট মাসের সন্তান সম্ভবা এক শিক্ষিকার উপরেও। তারপর শিশুদের উপর গুলি চালান তিনি।

আরও পড়ুন: Kohinoor Crown: ভারতের কোহিনূর উঠেছিল রানি এলিজাবেথের মাথায়, তাঁর অবর্তমানে এর মালিক কে?

গুলি চালানোর পাশাপাশি আহত শিশু ও প্রাপ্তবয়স্কদের মৃত্যু নিশ্চিত করতে তাঁদের নৃশংস ভাবে কোপান ওই বন্দুকবাজ। এরপর নিজের স্ত্রী, সন্তানকে গুলি করে খুন করে নিজেও আত্মঘাতী হন। কিন্তু ঠিক কী কারনে এই গণহত্যা ঘটনা ঘটালেন প্রাক্তন ওই পুলিশ আধিকারিক তা এখনও স্পষ্ট নয়।

আন্তর্জাতিক এক সংবাদ মাধ্যমের খবর অনুযায়ী, সম্প্রতি মাদক কারবারে নাম জড়ানোয় ওই পুলিশ আধিকারিককে বরখাস্ত করা হয়েছে চাকরি থেকে। সেই ক্ষোভ কিংবা আক্রোশের জেরেই এই গণহত্যা কি না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। গোটা এলাকায় জোরদার করা হয়েছে নিরাপত্তা। আতঙ্কে রয়েছেন শহরবাসী।

উল্লেখ্য, থাইল্যান্ডে সাধারণ মানুষের হাতে বেআইনি বন্দুক থাকার হার ওই অঞ্চলের অন্যান্য দেশের থেকে অনেকটাই বেশি। কারণ থাইল্য়ান্ডে অস্ত্র চোরাচালান খুবই সহজ বিষয়। কিন্তু দেশটিকে এরকম গণহত্যা আগে খুব বেশি হয়নি। তবে ২০২০ সালে গুলি চালিয়ে ২০ জনকে মেরে ফলে এক সেনাকর্মী।

আরও পড়ুন: গাম্বিয়ায় ৬৬ শিশুর মৃত্যু, ভারতে তৈরি কাশির সিরাপ নিয়ে সতর্কবার্তা WHO-র

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest