বছরের প্রথম দিন, থেকেই মুখে আগুন লাগাতে, লাইনে দাঁড়িয়ে এ প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা! আর জলে আগুন লাগানোর জন্য তৈরি ফুচকা বিক্রেতা সন্তু! গুপচুপ, বাতাসি, পাকরা, টিক্কি,
আইসোলেশন। কোয়ারেন্টাইন। লকডাউন। এই শব্দগুলো ২০২০ সালের আগে আমাদের কাছে ছিল একেবারেই অজানা। তবে আজকে এই সমস্ত শব্দই আমাদের কাছে জলভাত। সৌজন্যে করোনাভাইরাস। আর এর
বর্ষ শেষের উৎসবে গা ভাসিয়েছে সকলেই। অনেকেরই বাড়িতে চলছে পার্টি। ঘরোয়া পার্টির মেনুতে কেক, কুকিজ, পেস্ট্রির সঙ্গে থাক ব্রাউনি। রইল চকোলেট ব্রাউনির রেসিপি। উপকরণ কুকিং
রাত পোহালেই ক্রিসমাস। বড়দিনের একটা খুব গুরুত্বপূর্ণ অংশ জায়গা জুড়ে রয়েছে কেক প্রতিবারের পরিস্থিতি তাই দেখে নিন খুব সামান্য উপকরণ দিয়ে সহজেই কিভাবে বাড়িতেই বানিয়ে
নকল মধুর মতো বাজারে নকল ঘি-র রমরমা। পরিস্থিতি এমন যে আসল ঘি খুঁজে বের করাটাই যেন বড় চ্যালেঞ্জ। ঘি-র নামে আমরা প্রতিদিন কি যে খাচ্ছি
আজ কাপকেক ডে। এমন দারুণ দিনে একটুও কাপকেক না খেলে কি চলে? অর্ডার দিয়ে পছন্দের দোকান থেকে হোম ডেলিভারি করা যায় ঠিকই। তবে যদি বাড়িতেই
আজ বিশ্ব চা দিবস। যদিও United Nations general assembly র অনুমোদিত চা দিবস ২১ মে, তবুও বিশ্বে বিভিন্ন প্রান্তে আজকের এই দিনটিকেও চা দিবস হিসেবে গণ্য
শীত মানেই জমিয়ে খাওয়া দাওয়া। ভালো খাবারের মধ্যে চিকেন থাকবেই। চিকেন যেমন সহজপাচ্য তেমনই সহজে রান্নাও করা যায়। তন্দুরি , পঞ্জাবি, চাইনিজ সবরকম ভাবেই রান্না
অনলাইনেই এ বার মিলবে বড়দিনের কেক। রাজ্যের পঞ্চায়েত দফতরের অধীনে থাকা সামগ্রিক এলাকা উন্নয়ন পর্ষদের উদ্যোগে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের হাতে তৈরি কেক অনলাইনে অর্ডার দিলেই
করোনা আবহে বাইরের খাবারের ওপরে খুব একটা ভরসা করতে কেউই পারছেন না। অথচ মুখরোচক খাবারকেও মিস করছেন খুব! চিন্তা নেই, এখন বাড়িতেই খুব সহজে বানিয়ে