শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা! আবারও হাসপাতালে ভরতি অমিত শাহ, ছাড়া পেয়েছিলেন ১৩ দিন আগে

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

ফের হাসপাতালে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যার জন্য শনিবার রাতে তাঁকে দিল্লির অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিক্যাল সায়েন্স (এমস)-এ ভর্তি করানো হয়েছে। এমসের তরফে এখনও এ নিয়ে বিবৃতি প্রকাশ করা না হলেও সূত্রের খবর, স্থিতিশীল রয়েছেন অমিত।

গত ২ অগস্ট শাহের করোনা রিপোর্ট পজিটিভ এসেছিল। চিকিৎসকদের পরামর্শ মেনে গুরুগ্রামের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভরতি হয়েছিলেন। একটি টুইটবার্তায় জানিয়েছিলেন, ‘করোনার উপসর্গ দেখা দেওয়ার পর আমি করোনা টেস্ট করিয়েছিলাম। রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। আমার শরীর ঠিক আছে। তা সত্ত্বেও চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভরতি হচ্ছি। গত কয়েকদিনে যাঁরা আমার সংস্পর্শে এসেছিলেন, তাঁরা দয়া করে নিজেদের আইসোলেশনে রেখে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করিয়ে নিন।’

আরও পড়ুন: দিল্লি হিংসার ঘটনায় দায়ী ফেসবুকও! সংস্থাকে এবার‌ তলব করল দিল্লি বিধানসভার

মাঝে তাঁর রিপোর্ট নেগেটিভ আসার গুজব ছড়ালেও শেষপর্যন্ত ১৪ অগস্ট হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছিলেন শাহ। জানিয়েছিলেন, বাড়িতেই নিভৃতবাসে কাটাবেন তিনি। কিন্তু তিনদিন পর অর্থাৎ ১৭ অগস্ট রাতে শাহকে দিল্লি এইমসে ভরতি করা হয়েছিল। পরদিন সকালে হাসপাতালের তরফে একটি বিবৃতিতে জানানো হয়েছিল, করোনা রিপোর্ট নেগেটিভ এলেও ক্লান্তি বোধ করছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। গায়ে ব্যথাও হচ্ছে। করোনা পরবর্তী চিকিৎসার জন্য এইমসে ভরতি করা হয়েছে। শারীরিক অবস্থাও স্থিতিশীল রয়েছে। তাঁর করোনা রিপোর্টও নেগেটভ এসেছিল বলে জানানো হয়েছিল।

সেই দফায় ১৫ দিনের মাথায় (৩১ অগস্ট) হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছিলেন শাহ। পরদিন বাড়ি থেকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকেও হাজির হয়েছিলেন। কিন্তু তারপর শনিবার ১১ টা নাগাদ আবার তাঁকে এইমসে ভরতি করা হয়েছে। সূত্রের খবর, এমস-এর ডিরেক্টর রণদীপ গুলেরিয়ার নেতৃত্বে একটি চিকিৎসক দলের পর্যবেক্ষণে রয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

আরও পড়ুন:  চেক-আপের জন্য আমেরিকা গেলেন সনিয়া, সংসদের অধিবেশনে থাকছেন না মা-ছেলে

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest