লালফৌজকে চোখ রাঙাবে ‘ভারত’! লাদাখে নজরদারির জন্য বিশ্বের সবচেয়ে হালকা ও দ্রুতগতির ড্রোন পেল সেনা

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

ক্ষিপ্র গতি, অথচ বিশ্বের সবচেয়ে হালকা। চূড়ান্ত ঠান্ডা আবহাওয়ায় উড়তে পারে, অথচ নিশানায় নিখুঁত। পূর্ব লাদাখে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় চিন সেনার গতিবিধি নিখুত ভাবে নজর রাখতে এমনই ড্রোন ভারতীয় সেনাকে দিল ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (ডিআরডিও)। সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি এই নজরদার ড্রোনের এই সিরিজের নাম দেওয়া হয়েছে ‘ভারত’।

গালওয়ানে পিছু হটলেও চিনকে বিশ্বাস নেই। লাদাখে লোলুপ দৃষ্টি রেখে দিয়েছে ড্রাগন। ১৯৬২ সালের ভুলের পুনরাবৃত্তি করতে চায় না নয়াদিল্লি। এবার ধ্বংসাত্মক অ্যাপাচে চপারের পাশাপাশি লাদাখে নজরদারি চালাবে ‘ভারত’। ভারতীয় সেনার হাতে এই বিশেষ ড্রোন তুলে দিয়েছে ডিফেন্স রিসার্চ এন্ড ডেভলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (DRDO)।

আরও পড়ুন: বিধায়কের ‘কড়া’ হুকুম, দলিতকে বেধড়ক মেরে ন্যাড়া করে পুলিশ!

‘ভারত’ সিরিজের ড্রোনগুলি চণ্ডীগড়ের একটি গবেষণাগারে তৈরি করেছে DRDO। প্রতিরক্ষা সংস্থা জানিয়েছে, , ‘ছোট কিন্তু অত্যন্ত শক্তিশালী এই ড্রোন স্বয়ংক্রিয় ভাবে যে কোনও স্থানে নিখুঁত ভাবে কাজ করতে সক্ষম। এর বায়োমেট্রিক ডিজাইন এবং অ্যাডভান্স রিলিজ টেকনোলজি নজরদারি চালানোর কাজে আদর্শ।’ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (Artificial Intelligence) সৌজন্যে বন্ধু এবং শত্রুর মধ্যে তফাত করতে সক্ষম এই ড্রোন।

প্রচণ্ড ঠান্ডার মধ্যেও কাজ করতে সক্ষম যা লাদাখের মতো অঞ্চলের জন্য আদর্শ। নজরদারি চালানোর সময় রিয়েল টাইম ভিডিও পাঠিয়ে দেবে ‘ভারত’। রাতের অন্ধকারেও ছবি তুলতে পারে এই ড্রোন। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, ‘ভারত’ এমন প্রযুক্তিতে তৈরি যে কোনও রাডারে ধরা পড়বে না।

আরও পড়ুন: ৫ অগস্ট অযোধ্যায় রাম মন্দিরের শিলান্যাস করবেন মোদী স্বয়ং !

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest