শ্রীনগর: দক্ষিণ কাশ্মীরের পুলওয়ামায় গুলির লড়াইয়ে মৃত তিন জঙ্গি। তারা জইশ-ই- মহম্মদ গোষ্ঠীর সদস্য ছিল বলে জানা যাচ্ছে। নির্দিষ্ট তথ্যের ওপর ভিত্তি করে আর্মি, সিআরপিএফ ও পুলিশের যৌথ দল যায় পুলওয়ামার কঙ্গন মুরান গ্রামে। সেখানে হয় সন্ত্রাসবাদীদের সঙ্গে লড়াই। এই নিয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দুটি এনকাউন্টার হল পুলওয়ামায়।
গত বছর পুলওয়ামায় সিআরপিএফ কনভয়ে হামলায় ৪০ সিআরপি জওয়ানের মৃত্যু হয়েছিল। পরবর্তী কালে ভারতের এয়ার স্ট্রাইক, ভারতীয় বায়ুসেনার উইং কমান্ডার অভিনন্দর বর্তমানের ধরা পড়া এবং ফিরে আসা ঘিরে কার্যত ভারত-পাক যুদ্ধের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। এ বার সেই হামলায় জড়িত এক জইশ জঙ্গীকে গুলি করে মারল জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ।
ওয়েব ডেস্ক: কাগজের মতো উড়ছে বাড়ির চাল, প্রবল জলোচ্ছাসে ডুবে যাচ্ছে আস্ত জাহাজ- নিসর্গের দাপট দেখুন নিজের চোখে…
ইদ্রিস, হায়দার, লম্বুর মতো একাধিক নাম থাকলেও ‘ফৌজি ভাই’ নামেই বেশি পরিচিত ছিল এই জঙ্গি। বুধবার দক্ষিণ কাশ্মীরের পুলওয়ামার কঙ্গন গ্রামের আসতান মহল্লায় একটি বাড়িতে তাকে গুলি করে মারে পুলিশ। ফৌজি ভাইয়ের সঙ্গে থাকা তার নিরাপত্তারক্ষীরাও নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
জম্মু-কাশ্মীরের ডিজিপি দিলবাগ সিং জানান যে তিনজন জইশ সন্ত্রাসবাদী মারা গিয়েছে। তাদের পরিচয় জানার চেষ্টা চলছে। তাদের মধ্যে একজন হল পাকিস্তানের মুলতানের নিবাসী। আবদুল রেহমান ওরফে ফৌজি খান ২০১৭ থেকেই দক্ষিণ কাশ্মীরে অ্যাক্টিভ ছিল। আইইডি বোমা বানানোতে সে দক্ষ ছিল বলে জানিয়েছেন জম্মু-কাশ্মীরের আইজি।
জানা গিয়েছে, বুধবার সকালে যেখানে জঙ্গিরা লুকিয়ে ছিল, পুরো এলাকাটি ঘিরে ফের নিরাপত্তাবাহিনী। তাদের আত্মসমর্পণ করতে বলা হয়। কিন্তু বদলে গুলি চালায় তারা।বিশাল বাহিনী নিয়ে পুরো বাড়ি ঘিরে ফেলা হয়। তার পর গুলি করে মারা হয় ফৌজি ভাইকে।
ওয়েব ডেস্ক: করোনায় মৃতের অন্ত্যেষ্টিতে হামলা, আধপোড়া দেহ নিয়ে পালাতে হল পরিবারকে