বিশ্বকর্মা পুজো মানেই আকাশে ঘুড়ির মেলা। পেটকাটি চাঁদিয়াল, ময়ূরপঙ্খী কত রকমের ঘুড়ি শোভা পাবে এই দিনের আকাশে। এই দিন সকাল থেকেই শরতের আকাশ দখল নেয়
মোটামুটি প্রতিবারই বিশ্বকর্মা পুজোর দিনক্ষণ নিয়ে একটি তারিখই বাঙালির মাথায় আসে। তা হল ১৭ সেপ্টেম্বর। আর এই তারিখ আসতেই বাঙালির প্রাণের উৎসব দুর্গাপুজোর ঢাকে কাঠি
পিতৃপক্ষ হিন্দু ধর্মে বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। শাস্ত্র মতে পিতৃপক্ষে বিভিন্ন ধরণের শ্রাদ্ধকর্ম করা হয়। এর মধ্যে ১২ ধরণের তর্পণের বর্ণনা দেওয়া রয়েছে। নিত্য শ্রাদ্ধ-
এবার মহালয়ায় দিন সকালে পুরো বন্ধ থাকবে দক্ষিণেশ্বরের মন্দির। তবে বিকেল তিনটে থেকে সাড়ে আটটা পর্যন্ত খোলা থাকবে মন্দির। করোনার কারণে মহালয়ার দিন আগেই দক্ষিণেশ্বরে
করোনা আবহে পুজো হবে কী ভাবে? চিন্তায় পুজো কমিটিগুলি। ট্যাংরা শীল লেনের দাস বাড়ির ছবিটা অবশ্য অন্য। পঞ্জিকা মতে ষষ্ঠীর ৪১ দিন আগে শুক্রবার শুরু দুর্গাপুজো।
ভাঙছে না আদি-রীতি। ১৭ সেপ্টেম্বর মহালয়ার ভোরেই শুধু বাজবে মহিষাসুরমর্দিনী। শুক্রবার বৈঠকের পর তাঁদের এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দিল আকাশবাণী কলকাতা। ফলে দুর্গাপুজোর একমাস আগে
মহালয়ার দিন আশ্বিনের শারদ প্রাতে শুনলেই পুজো পুজো গন্ধ আমাদের নাকে আসে। আর তো এক সপ্তাহ পরেই পুজো। কিন্তু এই সব হিসেব ২০২০ সালে খাটবে
২২ অগস্ট গণেশ চতুর্থী। গণেশের পুজো করলে ব্যক্তির জীবনের বাধা-বিঘ্ন দূর হয়। গণেশের শ্রেষ্ঠ মন্ত্রে দ্বাদশনামাক্ষরের চর্চা সবচেয়ে বেশি হয়, তা হল— সুমুখশ্চৈকন্দতশ্চ কপিলো গজকর্ণক:।
এবছর যা পরিস্থিতি তাতে পুজোকে কেন্দ্র করে আনন্দ করার মানসিকতা আশাকরি কারোর নেই। কিন্তু বিঘ্নহর্তা গণেশকে বন্দনা করতে তো মানা নেই। তাই বাড়িতে নিজেরাই পুজো
করোনা আবহে নিউ নর্মাল এখন মুখে মাস্ক ও হাতে স্যানিটাইজার। স্বাস্থ্য সচেতনতায় মানুষ যদি পারে তাহলে দেবতা কেন নয়? যদি মা দুর্গাই সচেতনতার বার্তা দেন