বাঙালি জীবনে খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ না হলেও সিনেমার দৌলতে করবা চৌথের (Karwa Chauth) সঙ্গে আমরা সকলেই কমবেশি পরিচিত। এই প্রথা অনুযায়ী স্বামীর মঙ্গলকামনা করে স্ত্রী
শারদীয়ার শেষে অনেকেরই মন ভারাক্রান্ত হয়ে থাকে, আবার এক বছরের অপেক্ষা, তারপর মা আবার আসবেন মর্ত্যে। কিন্তু এরই মাঝে মা লক্ষ্মী পদার্পণ করে বাঙালীর ঘরে
করোনা অতিমারীতে নিউ নর্মালের মাঝেই এবারের দুর্গাপুজো কেটে গেল অন্যভাবে। আর দুর্গাপুজো কেটে যেতেই এবার লক্ষ্মীপুজোর পালা। অতিমারীর আবহে এবার আসছে কোজাগরী লক্ষ্মীপুজো। এমনিতে বাঙালি
করোনা আবহেই এবছর কাটল বাঙালির দুর্গাপুজো। সোমবার সকাল থেকে শহরে বিভিন্ন ঘাটে চলছে প্রতিমা নিরঞ্জন। করোনা সতর্কতা মাথায় রেখে শহরের বিভিন্ন ঘাটে বাড়তি নিরাপত্তা বলয়
দেখতে দেখতেই কেটে গেল পুজোর পাঁচটা দিন। রাত পোহালেই বাপের বাড়ি ফিরে যাবে উমা। আবার এক বছরের প্রতীক্ষা। এবছর পুজো হলেও সবার মুখের হাসিটা আগের
পোশাকি নাম ‘ইন্ডিয়ান রোলার’। বিজ্ঞানসম্মত নাম ‘কোরাসিয়াস বেনঘালেনসিস’। আদরের নাম নীলকণ্ঠ পাখি। দুর্গাপুজোর সঙ্গে গভীর সম্পর্ক এই পাখির। প্রচলিত বিশ্বাস, বিজয়া দশমীতে এই পাখি দেখতে
দুর্গা পুজোর অন্যতম অঙ্গ হল কুমারী পুজো। তন্ত্রমতে কুমারীকে সাক্ষাৎ যোগিনী রূপে উল্লেখ করা হয়েছে। বিভিন্ন পুরাণে কুমারীর স্তুতিবাচক নানা পদ রচনা করা হয়েছে। বাংলার
শুরু হয়ে গিয়েছে দেবীপক্ষ। যা চলবে দশদিন ধরে। দেশজুড়ে মহা সমারোহে এই উৎসব পালিত হয়। এই বছর মহামারি প্রকোপের কারণে পুজোর জৌলুসে সব জায়গায় ভাটা
নবপত্রিকা বাংলার দুর্গাপূজার একটি বিশিষ্ট অঙ্গ। নবপত্রিকা শব্দটির আক্ষরিক অর্থ নটি গাছের পাতা। তবে বাস্তবে নবপত্রিকা নটি পাতা নয়, নটি উদ্ভিদ। এগুলি হল – কদলী
সপ্তমীর সকাল। নবপত্রিকার স্নান দিয়ে শুরু দুর্গা পুজো। সকাল থেকেই লোক সমাগম শুরু হয়েছে গঙ্গা সহ বিভিন্ন পুকুর ঘাটে। কেন করানো হয় এই নবপত্রিকা স্নান?