২০০টি পরিবারকে ইফতারের সামগ্রী পাঠালেন মিমি, লাইভ স্ট্রিমিং করে জানালেন রমজানের শুভেচ্ছা

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

ওয়েব ডেস্ক: ফের বেড়ে গিয়েছে লকডাউনের মেয়াদ। অপেক্ষা করতে হবে ১৭ মে পর্যন্ত। ততদিন ঘরবন্দি জীবন। এমনকী লকডাউন ওঠার পরও মেনে চলতে হবে সমস্ত স্বাস্থ্যবিধি। তবে এই গৃহবন্দি অবস্থার মধ্যেও হাত গুটিয়ে বসে নেই সাংসদ অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী। পরপর মানুষের জন্য কাজ করে চলেছেন তিনি।

লকডাউনের সময় এক জোট হয়ে ইফতার আর সম্ভব নয়। এই পরিস্থিতিতে আবার নতুন ভাবে উদ্যোগী হলেন অভিনেতা, সাংসদ মিমি চক্রবর্তী। রাজপুর আর সোনারপুর এলাকার যে সব মানুষের সঙ্গে  গত বছরও একসঙ্গে বসে ইফতার করেছিলেন তাঁদের কাছে পৌঁছে গেলেন মিমি। এই প্রথম কোনও সাংসদ লাইভ স্ট্রিমিং-এ তাঁর কাছের মানুষদের সঙ্গে কথা বললেন। ‘‘প্রত্যেক বার রমজানের সময় ওই এলাকার মানুষের কাছে পৌঁছে যাই। কথা বলি। একসঙ্গে খাই। রমজান আসতেই মনে হচ্ছিল, কী করি? আমার দক্ষ অফিসের টিম প্রস্তুত হয়ে গেল। ইফতারের সামগ্রী পাঠালাম আর ওঁদের ফোনে বা ল্যাপটপে সরাসরি অসুবিধের কথা জানতে পারলাম’’। 

আরও পড়ুন: মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে এভাবে কথা বলা যায় না, অধিকার স্মরণ করিয়ে রাজ্যপালকে ফের কড়া চিঠি মমতার

করোনা সতর্কতা নিয়ে বরাবর তৎপর মিমি। কখনও সোশ্যাল মিডিয়ায় করোনা যুদ্ধে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলার জন্য নানা রকম টিপস দিচ্ছেন। কখনও তাঁর অফিসের লোকজন খাবার নিয়ে প্রত্যন্ত এলাকায় পৌঁছে মানুষকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিচ্ছেন। কখনও বা ‘চা কাকু’-র মতো মানুষের সারা জীবনের দায়িত্ব নিচ্ছেন তিনি। লাঙলবেড়িয়া গোবিন্দপুরের কাছে আনন্দ ঘর ফাউন্ডেশনে এর কিছু বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশু এবং এইচআইভি পজিটিভ শিশুদের মুখে নববর্ষের দিনে হাসি ফুটিয়েছিলেন মিমি। নববর্ষে মোট ১২০ জন শিশুর জন্য জামাকাপড় ও খাওয়াদাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন তিনি। এ ভাবেই করোনা যুদ্ধে মানুষের পাশে থেকে জীবনের পজিটিভ দিক তুলে ধরছেন মিমি।

আরও পড়ুন: ‘আমাদের গল্প ফুরোল’,ঋষির জন্য মন ছুঁয়ে যাওয়া পোস্ট নীতুর

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest