The News Nest: গান গাইতে ভালোবাসেন? কিংবা শুনতে? জানেন কি, কেবলমাত্র সংগীতের জন্যই একটা বিশেষ দিন রয়েছে। বিশ্বজুড়ে এই দিনটিকে গানের জন্য বিশেষ ভাবে উদযাপন করা হয়। এ বছর করোনাভাইরাসের কালবেলা। সেক্ষেত্রে বাইরে গিয়ে কোনও অনুষ্ঠান সম্ভব নয়। তাই বাড়ি বসেই নিজের পছন্দের গানে ডুবে যান।
২১ জুন বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক সঙ্গীত দিবস হিসেবে পালিত হয়ে থাকে। সে অর্থে আগামীকাল সঙ্গীতপ্রেমীদের জন্য এক নির্দিষ্ট দিন। এই দিনটি আন্তর্জাতিকভাবে পালনের শুরুটা হয় ফ্রান্সে। ফ্রান্সের একটি ঐতিহ্যবাহী সঙ্গীত উৎসবের নাম ‘ফেট ডে লা মিউজক’। এর অর্থ বিশ্বজুড়ে সঙ্গীতের দিন। বিশেষ এই মিউজিক ফেস্টিভ্যালকে ঘিরে ফ্রান্সে পালিত হয় সঙ্গীতবিষয়ক বৈচিত্র্যময় নানা আয়োজন।
আরও পড়ুন: খাদের ধারে ডিগবাজি! হার্টের সমস্যা থাকলে ভিডিও দেখবেন না…
প্রথম থেকেই আলোচিত এই ফেস্টিভ্যালে অংশ নেবার জন্যে হাজির হতো বহু দেশের অসংখ্য সঙ্গীতজ্ঞ। ১৯৮২ সালেই বিশেষ এই সঙ্গীত উৎসবের দিনটি ‘ওয়ার্ল্ড মিউজিক ডে’ হিসেবে সমৃদ্ধি লাভ করে। এর এক বছর আগে অর্থাৎ ১৯৮১ সালে ফ্রান্সের সাংস্কৃতিক মন্ত্রী জ্যাক লাঙ এই উৎসবকে একটি আন্তর্জাতিক রূপ দেবার চেষ্টা করেছিলেন।
দৈনন্দিন জীবনের একঘেঁয়েমি কাটাতে গানের চেয়ে ভালো দাওয়াই আর নেই। সত্যিই বিশেষজ্ঞরাও এই মিউজিক থেরাপিকে মান্যতা দিয়েছেন। মানসিক চাপ, উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা কমাতে গান দারুণ উপকারী। গান শুনলে ঘুমও ভালো হয়। মানসিক রোগ সারানোর জন্য চিকিৎসকেরা গানের সাহায্য নেন। অনের সময় এমন হয় যে পুরনো কোনও গান ভালো স্মৃতি মনে করিয়ে দেয়। খারাপটাও মনে করায়। কিন্তু গান সব সময়ই ভালো বন্ধুর মতো পাশে থাকতে পারে। গান কিন্তু বাচ্চাদের স্মৃতিশক্তিও শক্ত করে, মনোযোগ বাড়াতে সাহায্য করে।
আরও পড়ুন: ‘চার কদম’ এগিয়ে আকাশ ভর্তি তারাদের দলে কেন এত জলদি মিশে গেলে সুশান্ত ?
রইলো গান নিয়ে কিছু উক্তি, যা আপনার মনকে ভালো করবে।