এর আগে দিল্লিতেও একইভাবে এটিএম জালিয়াতির ঘটনা সামনে এসেছিল। গোয়েন্দারা সেই বিষয়টিও মাথায় রাখছেন।
ভবানীপুরে বাড়ির কাছেই অসুস্থ হয়ে পড়েন তৃণমূল বিধায়ক। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে বাড়ির কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে একটি চেয়ারে বসিয়ে দেওয়া হয় অক্সিজেন, ইনহেলার। মাপা হয় স্যাচুরেশন ও সুগার।
শনিবারই এসএসকেএম মেডিক্যাল বোর্ড কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্রের স্বাস্থ্যের ব্যাপারে সব কিছু খতিয়ে দেখে। তাঁর বিভিন্ন টেস্ট করানো হয়। রিপোর্ট ভালই আসে।
মমতার প্রশ্ন,”একজন বাঙালি IAS বলে আলাপনের উপর এত রাগ কেন? আমি বাঙালি-অবাঙালি করতে চাই না। কিন্তু বাঙালি বলে এত অপমান? একটা তো সিস্টেম থাকবে?”
‘‘মুখ্যসচিব বাঙালি বলেই কি এত রাগ? তাই কি বদলি? রাজ্যকে কাজ করতে দিচ্ছে না কেন্দ্র’’, বললেন মমতা।
দমকলবাহিনীর তরফে জানানো হয়েছে, কারখানার ভিতর গ্যাস সিলিন্ডার মজুত করা ছিল।
তৃণমূলের অবশ্য বক্তব্য, রুদ্রনীলের বক্তব্য একেবারেই সত্যি নয়। তাঁর উপর কেউই হামলা করেনি। দলের এক প্রথমসারির নেতার কথায়, ‘‘উনি তো অভিনেতা। ভোটে হেরে গিয়ে এখন অভিনয়ের আশ্রয় নিয়েছেন!
আগেও তো তাঁরা প্রভাবশালী ছিলেন, এখন গ্রেফতার কেন? সলিসিটর জেনারেলকে বিচারপতি মুখোপাধ্যায়ের প্রশ্ন।
ক্ষতিপূরণের জন্য গ্রামে গ্রামে ও ব্লকে ব্লকে ক্যাম্প করা হবে। সেখানে গ্রামবাসীরা আবেদন করবেন।
বেঞ্চকে কল্যাণের প্রশ্ন, ‘‘শুভেন্দু আর মুকুলকে ডাকা হচ্ছে না কেন? ওঁরা বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন বলে?’’