সারাদিন পরিশ্রম, দুশ্চিন্তা, ধুলো-ময়লা, ঘামের কারণে ত্বক জেল্লা হারায় নিজের। তবে রাতে আপনি যখন নিশ্চিন্তে ঘুমের দেশে পাড়ি দেন, ঠিক তখনই কিছুটা বিশ্রাম পায় আপনার
বিভিন্ন সেলিব্রিটিরা তাঁদের স্কিনকেয়ার সিক্রেট শেয়ার করার জনম্য সোশ্যাল মিডিয়াকে বেছে নিয়েছেন। সকলেই চান সেলেব্রিটিদের মতো সাজতে, তাঁদের মতো উজ্জ্বল ও ঝকঝকে ত্বক পেতে তাঁদের
লিপস্টিক, ব্লাশ, নেল পলিশ— কিছু নতুন জিনিস না কিনলে যেন পুজো ঠিক জমে না। এ বারের পুজোয় কী করে ভিড়ের মধ্যেও নজর কাড়বেন? সাজের টেবিলে
স্পায়ের প্রবল ইচ্ছে থাকলেও অনেক সময়ে তা সম্ভব হয়ে উঠছে না অতিমারির প্রকোপে। কিন্তু সামনে পুজো, আর বাঙালির স্পা করা হবে না, এমনও কি সম্ভব?
পুজোর আগে সকলেই নিজেকে নতুন করে সাজাতে চায়। পুজোয় নতুন সাজগোজের সঙ্গে নতুন একটা হেয়ার কাটও চাই। মেক ওভারের জন্যে হেয়ার কাট একটা বড় অংশ।
সালোঁয় গিয়ে কফি খেতে খেতে চুলে রং করিয়ে নিতে পারলে তো ভালই হয়। কিন্তু করোনা আসার পর সে সুখ অনেকটা হারিয়েছে। তার উপর বারবার সালোঁয়
বর্ষায় এমনিতেই ত্বকের সমস্যা বাড়ে। ত্বক তৈলাক্ত হয়ে যাওয়া, ব্রণর সমস্যা, নানা রকম দাগ-ছোপ, অ্যালার্জি, র্যাশ হতেই থাকে। তা ছাড়াও দীর্ঘ দিনের ক্লান্তি, রোদে পোড়া
এক সময়ে সরু ভ্রূর চল থাকলেও এখন ফ্যাশন দুনিয়া কাঁপাচ্ছে ঘন কালো ভ্রূ। কিন্তু অনেক সময়েই বেশ কিছু কারণে ভ্রূ পাতলা হয়ে যেতে থাকে। মেকআপ
সুন্দর করে শেপ করা বাদামের মতো নখ আর তাতে মুক্তোর মতো নেল পলিশ – ইমপ্রেশন জমিয়ে তুলতে শুধু এটুকুই যথেষ্ট! সত্যি বলতে আমাদের পুরো ইমেজটা
চুলেরও প্রোটিন প্রয়োজন আর এই প্রোটিন আসে হেয়ার মাস্ক থেকে। কেরাটিন, কোলাজেন, ফ্যাটি অ্যাসিড, পটাশিয়াম ইত্যাদি যদি না পায় তা হলে চুল তো দুর্বল হয়ে